ঢাকা- চাঁদপুর-বরিশাল-স্বরূপকাঠি-গুঠিয়া-দুর্গাসাগর ভ্রমণ

টানা ৪-৫ দিন ঢাকার বৃষ্টিতে অতিষ্ঠ হয়ে হন্যে হয়ে কাওকে খুঁজছিলাম ঢাকার বাহিরে বের হবার জন্য। পরিকল্পনাকারী সিহাম ভাইয়ের অনুপস্থিতিতেই ৪ জন রওয়ানা দিতে হল ভাসমান পেয়ারা বাজারের উদ্দেশ্যে। সদরঘাট থেকে যদিও রাতের লঞ্চে বরিশাল যাওয়া সুবিধাজনক, আমাদের প্ল্যান ছিল বিকালের লঞ্চে চাঁদপুর যাওয়া। ২-৩ ঘণ্টা সময় চাদপুরে অতিবাহিত করার পরে ওখান

বাশঁখালী চা-বাগান ও সমুদ্র সৈকত, চট্টগ্রাম ভ্রমণ

প্রায় সাড়ে তিন হাজার একর জায়গা জুড়ে স্তরে স্তরে সাজানো পুকুরিয়া চা-বাগান শত বছরের ঐতিহ্যের অংশ। ক্লোন চায়ের জন্যে এই বাগানে উৎপাদিত চায়ের খ্যাতি দেশ ছাড়িয়ে বিশ্বব্যাপী।বৈচিত্র্যময় পাহাড়ী টিলা গুলো দূর থেকে দেখলে অনেকটা 'সবুজ টুপি' ন্যায়। ৩ লক্ষ ২৫ হাজার কেজি পাতা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে এগিয়ে চলা এই চা-বাগানে চা-পাতা প্রক্রিয়াজাত

সুপ্তধারা-সহস্রধারা ট্রেইল

ঢাকা থেকে রাতের বাসে বা মেইল ট্রেনে রওনা দিলে সকালে আপনাকে সীতাকুণ্ড নামিয়ে দিবে। সীতাকুন্ড নেমে সকালের নাস্তা সেরে নিন। সীতাকুন্ড বাজার থেকে যেতে হবে ইকোপার্ক। বাসে উঠে যান। সময় লাগবে ৫-৭ মিনিট। ইকো পার্কের গেট থেকে সিএনজি নিয়ে পার্কের মেইন গেটে চলে যান, ভাড়া জন প্রতি ১০ টাকা। সেখানে ইকো পার্কের

মিজোরাম, আইজল ভ্রমণ বিতান্ত

মিজোরাম আপনি গুয়াহাটি থেকেও যেতে পারেন আবার জোয়াই হয়ে শিলচর দিয়েও যেতে পারেন।শিলং থেকে গেলে বেশী রাস্তা ঘোরা হবে।আপনি ডাউকি থেকে জোয়াই পর্যন্ত রিজার্ভ ট্যাক্সিতে যেতে পারেন অথবা ট্যাক্সি শেয়ার করেও যেতে পারেন।ডাউকি থেকে শিলচর ১৯১ কিমি।জোয়াই থেকে শিলচর পর্যন্ত টাটা সুমোতে যেতে পারেন।ভাড়া জনপ্রতি ৩০০-৩৫০ রুপি।শিলচর থেকে আইজল পর্যন্ত টাটা সুমোতে

মানিকগঞ্জের বালিয়াটি জমিদার বাড়ী

অনেকদিন কোথাও ঘুরতে যাওয়া হচ্ছিল না। তাই এবার ঢাকা পরীক্ষা দিতে গিয়ে ইচ্ছে হল ঢাকার অাশে পাশে কোথাও ঘুরে অাসি। সেখান থেকেই দুই বন্ধু শুভ অার বান্নার সাথে মানিকগঞ্জের বালিয়াটি জমিদার বাড়ী ঘুরতে যাওয়া। এখানে ঘুরতে অাসলে যে কারও মন ভালো হয়ে যাবে। বালিয়াটি প্রাসাদ বাংলাদেশের ঢাকা বিভাগের অন্তর্গত মানিকগঞ্জ জেলার সদর

দার্জিলিং ভ্রমণ ট্রিপ প্ল্যান

ঢাকা থেকে রাতে শ্যামলী বাসে যাত্রা করে ভোরে বুড়িমারি সীমান্তে। নাস্তা আর ইমিগ্রেশনের সব প্রক্রিয়া শেষ করতে সকাল ১০/১১টা বেজে যাবে। ওপারে চ্যাংড়াবান্দায় ইমিগ্রেশন আনুষ্ঠানিকতা সেরে শ্যামলীর বাসে শিলিগুড়ি। টাকা বা ডলার সরকার অনুমোদিত ডিলারের কাছে রুপিতে পরিবর্তন করুন। অন্যথায় পরবর্তী ভাঙাতে সমস্যা হতে পারে। চ্যাংড়াবান্দা থেকে ময়নাগুড়ির বাসে দেড় ঘণ্টায় শিলিগুড়ি

লাদাখের অজানা পথে, ইচ্ছে সুখের স্বপ্ন ভ্রমণ

এই পথ দিয়ে যখন আমাদের গাড়ি ছুটে চলছিল তখন কি যে ইচ্ছে হয়েছিল কিভাবে বোঝাই? একবার ইচ্ছে হয়েছিল ইস, ইস যদি সত্যি সত্যি পাখির মত উড়ে যেতে চলে যেতে পারতাম এই পাথুরে পাহাড়, নাম না জানা খরস্রোতা নদী, গভীর খাঁদ, বালুচর, অচেনা ঝর্ণা ধারা পেরিয়ে, ওই যে ওপারের আলতো সবুজের মায়াময় পাহাড়ের

বিরিশিরি ভ্রমণ বিতান্ত

বিরিশিরি তে যাওয়ার পথ ও কিছু উল্লেখযোগ্য করণীয় আত্ন অভিজ্ঞতাতা থেকে নিম্নে বিবৃত হল-- *বিরিশিরি ময়মনসিংহ বিভাগের নেত্রকোনা জেলার দূর্গাপুর উপজেলায় অবস্থিত। ঢাকার মহাখালী বাসস্ট্যান্ডে থেকে প্রতিদিন প্রধানত দু'টি বাস সরাসরি বিরিশিরির উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। ১)মা-মনি ২)নিশিতা। দু'টি বাসই দৈনিক দু'বেলা যাত্রা করে। সকালে ও রাতে। রাতে ছাড়ার সময় আনুমানিক ১২টা থেকে

মাত্র ১০০০ টাকায় খৈয়াছড়া, নাপিত্তাছড়া, মহমায়া লেক ভ্রমণ

২০১৭ সালের শেষ দিকে এই ট্যুর টা দেয়া হয়। এখান আর তখনকার বাস ভাড়া একই। তাই সেটাই দিলাম। আমাদের গ্রুপের সদস্য ছিলো ৭ জন। রাত ১১ টার লোকাল বাসে রওনা হই নাপিত্তাছড়ার উদ্দেশ্যে। সকাল ৬ টার সময় নয়দুয়ারি বাজার নেমে ফ্রেশ হয়ে গাইড ভাড়া করি। রাস্তায় সকালের নাস্তা সেরে নেই। ঝর্ণায় পৌঁছে

বর্ষায় টাঙ্গুয়া ভ্রমণ

ঢাকা থেকে শ্যামলী বাসে করে সুনামগঞ্জে যাওয়ার আগে জানতে পারলাম তাহিরপুরে যাওয়ার কিছু রাস্তা পানিতে ডুবে গিয়েছিলাম। তাই মাঝিকে তলব করে আনা হয়েছিল বিশ্বনাথপুর থানার সামনে। সুনামগঞ্জ থেকে বিশ্বনাথপুর রাস্তা তুলনামুলকভাবে ভালো ছিল। তাই যেতে কোন অসুবিধা হয়নি। সারাদিন থেমে থেমে খুবই অল্প বৃষ্টি হলেও আকাশ ছিল মেঘে ভরা। তবে এত বৃষ্টিতে