এক এর ভিতর চার

শুভলং ঝর্ণা ও শুভলং টি এন্ড টি পাহাড় কাপ্তাই লেক,রাঙামাটি ভ্রমণ পিয়াসুদের জন্য প্রকৃতির এক অপরূপ সৃষ্টি হচ্ছে রাঙামাটির শুভলং ঝর্ণা ও শুভলং টি এন্ড টি পাহাড়।সুউচ্চ পাহাড় থেকে পড়া ঝর্ণার পানি আপনাকে বিমোহিত করবেই।ঝর্ণার হিমশীতল পানি আপনার ক্লান্তিকে নিমিষেই দূর করে দেবে।শুভলং ঝর্ণার পাশেই আছে শুভলং টি এন্ড টি পাহাড়।এডভেঞ্চার প্রিয়

গুলিয়াখালী সী বীচ

নিরিবিলি সময় কাটানোর পারফেক্ট একটা জায়গা, এই বীচের সৌন্দর্য অনন্য বীচের চেয়ে একটু অন্যরকম। সবুজের খন্ড খন্ড অংশগুলো এর সৌন্দর্য বাড়িয়ে দিয়েছে। জোয়ারের সময় পানি কাছে চলে অাসে তখন দেখতে অারো বেশি সুন্দর লাগে। যাওয়ার পথে কিছুটা কাদা পাড় হয়ে যেতে হবে। যাদের কাদায় এলার্জি তারা বিকেলবেলা করে যাবেন, ঐ সময় বাটা

এক এর ভিতর ছয়

(ধনবাড়ী, করটিয়া,মহেরা,দেলদুয়ার,পাকুটিয়া, বালিয়াটি): ব্যক্তিগত গাড়ী ছাড়া সবগুলো জমিদার বাড়ী দেখে ফিরা সম্ভব না। আমরা 10 জন একটা হায়েস ভাড়া ( হায়েস ভাড়া 6000 টাকা সবকিছু সহ) নিয়ে শুক্রবার ছুটির দিনে ঢাকার আসাদ গেট হতে ভোর সাড়ে 5 টায় রওনা দেই। ধনবাড়ী জমিদার বাড়ীঃ আসাদগেট হতে সাভার - নবীনগর-চন্দ্রা-মির্জাপুর-পাকুল্লা- টাংগাইল বাই পাস- এলেঙ্গা

আজমীর শরীফ, রাজস্থান

হযরত খাজা মইনুদ্দিন চিশতি (র:) এর মাজার যা খাজা বাবার মাজার নামে বেশি পরিচিত। জাতি ধর্ম নির্বিশেষে প্রতি বছর লক্ষ লোক এখানে আসে। ১১৯৪ সালে হিন্দু রাজা পৃথিরাজ চৌহান কে মুহাম্মদ ঘুরী তরাইনের যুদ্ধে পরাজিত করার পর ইসলাম ধর্ম প্রচারের জন্য খাজা মইনুদ্দিন চিশতি (র:) আজমীর গমন করেন। প্রতি বছর ১-৬ রজব

মহেরা জমিদার বাড়ী, টাঙ্গাইল

নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের সবচেয়ে সুন্দর জমিদার বাড়ী! এরচেয়ে আরো অনেক বড় বড় আছে কিন্তু এত সুন্দর আর কোনটা দেখি নি। এখানে আমার দ্বিতীয়বার যাওয়া। এই জায়গার বিষয়ে নতুন একটা আপডেট দিতে চাচ্ছি। আজকে গিয়ে দেখলাম জমিদার বাড়ির পিছনে যে পুকুর ছিল তারও পিছনে খুব সুন্দর একটা পার্কের মত বানানোর কাজ চলছে এবং আজকেই

মিনি বাংলাদেশ

ঘুরে আসুন স্বাধীনতা কমপ্লেক্স (মিনি বাংলাদেশ) থেকে। অসম্ভব মনোমুগ্ধকর জায়গা! আর সৌন্দর্য সেটা তো বলার অপেক্ষা রাখে না।এটা একটা থিম পার্ক। যেখানে বাংলাদেশের বিখ্যাত স্থাপনাগুলোর ডামি বানানো হয়েছে।সংসদ ভবন, স্মৃতিসৌধ, কার্জন হল, সোনা মসজিদ, কান্তজিউ মন্দির, আহসান মঞ্জিল, লালবাগ কেল্লা, পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার কি নেই! তবে এই পার্ক এর সবচেয়ে বড় আকর্ষণ হল ২০ তলা

লাউচাপড়া

ওপাশে ভারতের মেঘালয় রাজ্যের তুরা জেলা আর এ পাশে বাংলাদেশের জামালপুর জেলার বকশীগঞ্জ উপজেলা। সীমান্ত ঘেষা বকশীগঞ্জ উপজেলার বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে ছবির মতো গারো পাহাড়ের সারি,বনভূমি মানুষকে আকৃষ্ট করেছে সব সময়। গারো আদিবাসীদের পাহাড়ী গ্রাম, বনভূমি,পাহাড় - টিলা, পাহাড়ের ফাঁকে ফাঁকে অজস্র ছোট-বড় স্বচ্ছ ঝরনা ধারা,পাখীর কলকাকলী আর দিগন্ত বি¯তৃত সবুজ সব

কম খরচে নাফাকুম ঘুরে আসার উপায়

হিসেব করে দেখলাম, ৩৪৫০ টাকায় নাফাকুম-রেমাক্রি-তিন্দুর সৌন্দর্য ভালভাবেই উপভোগ করে আসা সম্ভব! এই মাসের শুরুতে প্রথমবারের মত নাফাকুম জলপ্রপাত দেখে আসলাম, সেই অভিজ্ঞতার আলোকে আজকের লেখা! ১৫ জনের গ্রুপের খরচের হিসেবটা দিলাম! ঢাকা টু বান্দরবন ৬২০+৬২০= ১২৪০ (যাওয়া আসা) বান্দরবন টু থানচি ২০০+২০০= ৪০০ থানচি টু রেমাক্রি নৌকা ভাড়া: ৮০০ (যাওয়া আসা

থানচির ভোর

যেভাবে যাবেন: ঢাকা থেকে বাসে করে বান্দরবান, তারপর চান্দের গাড়িতে করে থানচি। এরপর নৌকায় করে রেমাক্রি যাওয়ার পর সময় বুঝে এরকম অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হতে পারেন। Post Copied From:Mirza Tareq Ahmed‎>Travelers of Bangladesh (ToB)

সল্প খরচে লাদাখ কাশ্মীর ভ্রমন

খরচ>> ২৩০০০ রুপি কলকাতা টু কলকাতা সময়> ১৩ দিন ৭ জনের ২টা গ্রুপ। আমাদের রুট টা ছিল কলকাতা> দিল্লী> মানালি> লেহ> পাঙ্গন লেক> তুরতুক> নুব্রা ভ্যালি> শ্রীনগর> সোন্মারগ> পেহেল্গাম> গুল্মারগ> দুধপাত্রি। ১ম দিন > বিকেল ৫ টায় শিয়ালদাহ থেকে রাজধানী এক্সপ্রেস ছিল দিল্লী যাওয়ার জন্য এবং ভাড়া ছিল ২২০০ রুপি। এরপর দিন