খৈইয়াছড়া ঝর্না।

ঢাকা থেকে HIACE গাড়ি নিয়ে রাত 5:00 am. যাত্রা শুরু করছিলাম আমরা 12 জন। চট্টগ্রামের মিরসরাই এর বড়তাকিয়া বাস স্ট্যান্ড এর একটু আগেই হাতের বাম দিকের রোড খৈইয়াছড়া ঝর্না। ঐ রোড ধরে দুই কিলো গাড়ি / সিএনজি নিয়ে যাওয়া যায়। তারপর ওখান থেকে আরো দুই কিলো পথ হাটলেই আপনি চলে যাবেন প্রকৃতির

খাগড়াছড়ির রিসং ঝর্না, আলুটিলা গুহা, জেলা পরিষদ পার্ক, ঝুলন্ত ব্রীজ, বৌদ্ধ মন্দির, হার্টিকালচার পার্ক, শতবর্ষী বটগাছ, দেবতার পুকুর এবং হাতিমাথা । 

তিন দিন চার রাত সময় নিয়ে ঘুরে আসতে পারেন সাজেক এবং খাগড়াছড়ির রিসং ঝর্না, আলুটিলা গুহা, জেলা পরিষদ পার্ক, ঝুলন্ত ব্রীজ, বৌদ্ধ মন্দির, হার্টিকালচার পার্ক, শতবর্ষী বটগাছ, দেবতার পুকুর এবং হাতিমাথা । 3500 টাকার ভিতরেই সম্ভব। ঢাকা থেকে রাতের খাগড়াছড়ির বাসে উঠে পড়ুন। যদি গ্রুপে লোক কম হয় তাহলে বাঘাইহাটের বাসে যেতে

চন্দ্রনাথের পাহাড়ের চুড়ার গল্প

সবাইকে পাহাড়ে যেতে শুনেছি, পাহাড়ের চুড়ায় উঠে মেঘের সাথে গা ভাসিয়ে দিতে শুনেছি। কিন্তু নিজে কখনো যাইনি, মেঘের সাথে গা ভাসানোও হয়নি। অনেক দিনের সে ইচ্ছে কিছুটা পুরন হয়েছে চন্দ্রনাথের পাহাড়ের চুড়ায় উঠে। গত শুক্রবার সকালে ঘুম থেকে উঠে বেরিয়ে পরি চন্দ্রনাথের পাহাড়ের উদ্দেশ্যে। চট্টগ্রাম থাকার সুবাদে আমার খুব কাছেই ছিল গন্তব্য।

মিশন চন্দ্রনাথ মন্দির

অনেক দিন ধরেই চন্দ্রনাথ মন্দিরে যাই যাই করেও যাওয়া হচ্ছিল না। সেই সুযোগ আসল ১৪ তারিখ। ইন্ডিয়ান ভিসার ফাইল জমা দিতে চট্টগ্রাম গেলাম। প্ল্যান ছিল ফাইল জমা দিয়া পাহাড়ে উঠব। কিন্তু ফাইল জমা দিতেই ৪ ঘণ্টা লেগে যায়। ফলে সেদিনের প্ল্যানটা মাঠে মারা যায়। কাল গেলাম পাসপোর্ট আনতে। যেহেতু বিকাল ৫টায় পাসপোর্ট

বাংলাদেশ পুলিশ টেনিং সেন্টার মহেড়া মির্জাপুর।

কৃতির সাথে কিছু সময় কাটানোর জন্য এটা একটি অনবধ্য জায়গা, পরিবার নিয়ে কাটিয়ে দিতে পারেন একটি সুন্দর দিন। বাংলাদেশ পুলিশ পরিচালিত এই পার্কের চারদিকে আছে সবুজ বেষ্টিত অসংখ্য গাছ। যে দিকে তাকাবেন চারদিকে সবুজ আর সবুজ যা আপনার মন ও মস্তিষ্ককে এক অন্য রকম ভালো লাগা এনে দিবে। খুব পরিস্কার পরিপাটি গুছানো

যাহা বলিব সত্য বলিব.

সবাইকে পাহাড়ে যেতে শুনেছি, পাহাড়ের চুড়ায় উঠে মেঘের সাথে গা ভাসিয়ে দিতে শুনেছি। কিন্তু নিজে কখনো যাইনি, মেঘের সাথে গা ভাসানোও হয়নি। অনেক দিনের সে ইচ্ছে কিছুটা পুরন হয়েছে চন্দ্রনাথের পাহাড়ের চুড়ায় উঠে। গত শুক্রবার সকালে ঘুম থেকে উঠে বেরিয়ে পরি চন্দ্রনাথের পাহাড়ের উদ্দেশ্যে। চট্টগ্রাম থাকার সুবাদে আমার খুব কাছেই ছিল গন্তব্য।

পুরান ঢাকার মোগল স্থাপনা “হোসেনী দালান ও ইমামবাড়া”

ঘুরে আসলাম পুরান ঢাকার মোগল স্থাপনা " হোসেনী দালান ও ইমামবাড়া" থেকে মোগল শাসনামলে ১৭শ শতকে নির্মিত হয়। ইমারতটি হোসেনের কারবালার প্রান্তরে মৃত্যুবরণ স্মরণে নির্মিত। প্রায় সাড়ে ৩০০ বছরের পুরনো এ স্থাপনা মোগল আমলের ঐতিহ্যের নিদর্শন। মোগল সম্রাট শাহজাহানের আমলে এটি নির্মিত হয়। গাবতলী থেকে ঠিকানা / শুভেচ্ছা গাড়ি করে চাঁনখারপুল ভাড়া

মেঘের দেশে ২ দিন

আমরা ২৪ জন,গন্তব্য সাজেক। এই শুক্রবার রাত ১১ টার গাড়িতে রওনা হলাম,পৌছালাম সকাল ৭ টায়।মালিক সমিতি থেকে গাড়ি নিলাম,শুধু সাজেক যাওয়া আসা করলে আর সাজেকে ১ দিন থাকলে ভাড়া ৭১০০ আর সাথে থাকা খাওয়ার জন্যে হাজার খানেক টাকা গুনতে হয়।সাজেকের যাওয়ার রাস্তার বর্ণনা দেওয়ার ভাষা খুজে পাওয়া দুষ্কর, এক কথায় বলতে গেলে

অনিন্দ্য সুন্দর গুলিয়াখালী বিচ…!!!

অনিন্দ্য সুন্দর গুলিয়াখালী বিচ...!!! বিচ তো অনেক দেখেছি, কিন্তু এটা স্বীকার করতে বাধা নেই যে, গুলিয়াখালী বিচটিতে কিছুটা ভিন্নতা আছে। পানির কাছে যাওয়ার জন্য যখন বিস্তৃত মাঠের মধ্য দিয়ে ঘাসে ঘেরা সবুজ গালিচার উপর দিয়ে হাটবেন, তখন অন্যরকম ভালো লাগা কাজ করবে। আরো সুন্দর একটি দৃশ্য হলো মাঠের মধ্যেই প্রাকৃতিক ভাবে গড়ে