আসলেই তাদের বেপার-সেপার রয়াল সাথে তাদের মন ও। তাদের দালান শিল্প ও কারূকার্য এর কোন তুলনা হয়না। পরিছন্নতার দিক দিয়ে দেশটি অনেক শতর্ক। সপ্তাহে একবার তো তারা ভলান্টিয়ার করে পথে নামবেই। আর্মি, পুলিশ, ড্রাইভার ও সাধারণ মানুষ সকলেই এই কাজটি র্নিদিধায় করে। ইভেন আপনি কোথাও গাইড নিয়ে যাচ্ছেন, সেও দেখবেন রাস্তায় পরে
সাজেক ভ্যালি , পার্বত্য খাগড়াছড়ি জেলা থেকে ৬৫ কিলোমিটার উত্তর পূর্ব দিকে অবস্থিত সমুদ্র সমতল থেকে প্রায় ২০০০ ফুট উঁচু একটি পর্বত চূড়া। সাজেক নামকরণটি করা হয়েছে মূলত রাঙ্গামাটি জেলার বাগাইছড়ি উপজেলার একটি ইউনিয়নের নামে। তবে খাগড়াছড়ি থেকে এর যাতায়ত ব্যবস্থা সহজ। সাজেকের মূল পাহাড়ের আশেপাশের পাহাড় গুলোর গড় উচ্চতা এটি হতে
রামিড দেখতে প্রথমবার মিশরে গিয়েছিলাম ২০০৮ সালে। নয় বৎসর পর আবার গেলাম। অনেক পরিবর্তন হয়ে গেছে। আমাদের দেশের মতই অবস্থা! সময়ের সাথে সাথে উন্নতি না হয়ে অবনতিই হইছে!! পতেঙ্গা আর কক্সবাজার সি-বিচের মত চিপস, চকোলেট আর প্লাস্টিকের বোতলের ছড়াছড়ি পুরা এলাকা জুড়ে। হকার, ফটোগ্রাফার আর উটওয়ালাদের উপদ্রুপ বেশ বিরক্তিকর :/ যারা নিজেরা ঘুরতে
জীবনের প্রথম গেলাম ইন্ডিয়া। এটাই আমার প্রথম দেশের বাহিরে যাওয়া তাও আবার একা একা। সর্বমোট ১০ দিন ছিলাম ইন্ডিয়া তার মধ্যে ঘুরেছি হিমাচল প্রদেশ, উত্তর প্রদেশ,মদ্ধ প্রদেশ,দিল্লী এবং ওয়েস্ট বেঙ্গল। @@যাই হোক এখন আসি কখন ,কোথায় এবং কিভাবে ঘুরলাম তা বর্ণনা করা যাক@@ প্ল্যান করেছিলাম এক মাস আগেই। প্ল্যান মতোই ইন্ডিয়ান ভিসার
একদিনের →→জন্য যারা কোথাও ঘুরতে যেতে চাচ্ছেন তাদের জন্য আদর্শ জায়গা এই গোলাপ গ্রাম। নিশ্চিন্তে বলা যায়, ঘুরে এসে ভালো লাগবে আপনার। আর সব থেকে বড় কথা, যারা গোলাপের ভক্ত তাদের জন্য এটা বেষ্ট জায়গা। গোলাপ এর রাজ্য ছাড়াও আপনাকে মুগ্ধ করার মত এখানে রয়েছে নদী তীরের মনোহর দৃশ্য গুলো । দিয়াবাড়ি
গোয়ার নাম শুনলে আমাদের মত মিডল ক্লাস মানুষদের মাঝে দুইরকমের প্রতিক্রিয়া তৈরী হয়।প্রথমত স্বপ্ন ঝিলিক দিয়ে উঠে!কিন্তু পরক্ষণেই সে স্বপ্ন আবার দপ নিভেও যায়,বিভীন্ন বিষয় চিন্তা করে! সবার আগে মাথায় আসে খরচের চিন্তা! বিশ্ববিখ্যাত সী বিচগুলো সেখানে অবস্থিত,খরচও নিশ্চয় ওইরকম মারমার কাটকাট টাইপের হবে! দীর্ঘ একটা সময় পর্যন্ত আমিও এমনটাই ভেবে এসেছি।ফলে,কখনো
এই সময়টাতে নাফ নদী হয়ে সেন্টমার্টিনে যেতে যেতে আপনি নিস্বর্গের ছোঁয়া পাবেন, নাফ নদীর পাশেই দেখবেন কুয়াশায় ঢাকা টেকনাফের পাহাড়ের সারি কয়েক স্তরে। ১৬ই ডিসেম্বর রাতে গিয়ে ১৭ই ডিসেম্বর সেন্টমার্টিনে থেকে ১৮তারিখ ফিরলাম, ৬জন ঘুরে আসলাম (চট্টগ্রাম থেকে) জনপ্রতি ৩০০০/টাকায়, খরচ বেশি পড়েছে কারণ ফুল সিজন এটা। আর আমরা গিয়েছিলাম "কেয়ারী ক্রুজ
উত্তরা গণভবনঃ ঘুড়ে আসুন বনলতা সেনের নাটোর, খেয়ে আসুন নাটোরের বিখ্যাত কাঁচাগোল্লা । প্রায় তিনশত বছরের প্রাচীন ঐতিহাসিক ঐতিহ্যবাহী দিঘাপাতিয়া রাজবাড়ীটি নাটোরের উত্তরা গণভবন নামে পরিচিত। বাংলাদেশের প্রাচীন ঐতিহাসিক নিদর্শনগুলোর মধ্যে অন্যতম নাটোর দিঘাপতিয়ার উত্তরা গণভবন। দিঘাপতিয়া রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন দয়ারাম রায়। সাড়ে ৪১ একর জায়গা জুড়ে বিস্তৃত এই গণভবন টি ।
কিভাবে যাওয়া যায়: ঢাকার সদরঘাট, গুলিস্থান, মতিঝিল বা সায়দাবাদ হতে রিকশা বা সিএজিযোগে রোজ গার্ডেন যাওয়া যায়। রোজ গার্ডেন পুরান ঢাকার টিকাটুলিস্থ কে এম দাস লেনের একটি ঐতিহ্যবাহী ভবন। তৎকালীন নব্য জমিদার ঋষিকেশ দাস বিশ শতকের তৃতীয় দশকে (সম্ভবত ১৯৩০ সালে) গড়ে তোলেন এ গার্ডেন। উনিশ শতকের শেষের দিকে বলধার জমিদারের বাগান