প্রায় ১৪,০৫০ একরের দ্বীপটি ১৯৫০ সালের দিকে জেগে ওঠে। ১৯৭০ সালের আগে এখানে কোন লোক বসতিই ছিল না, ছিল শুধুমাত্র হরিণের অভয়ারণ্য তাই নামকরন হয়েছিল নিঝুমদ্বীপ। এখানে আছে মহিষের পাল, হরিনের দল, বিভিন্ন প্রজাতির পাখি আর নোনা পানি বেষ্টিত এই দ্বীপে রয়েছে কেওড়া গাছের রাজত্ব। তাই বলা হয়ে থাকে ম্যানগ্রোভ বনের দিক
ঢাকা-কাপ্তাই এর সরাসরি বাসে উঠে পড়ুন। ভাড়া ৫৫০ টাকা। চেস্টা করববেন ১০ টার ভিতরের বাস ধরার। সকাল ৮.৩০ ও ১০.৩০ এই দুই সময়ে কাপ্তাই হতে বিলাইছড়ির লোকাল বোট ছেড়ে যায়। ১০ টার বাসে আসলেলে সহজেই ধরতে পারবেন। এখানের ট্রেইল গুলো খুব সময়সাপেক্ষ ও যথেষ্ট পরিশ্রমের তাই সকাল সকাল রওনা হয়ে যাওয়াটাই ভালো।বোটে
ঢাকা থেকে একদিনের টুরে সবচেয়ে উপযুক্ত জায়গা আমার কাছে এটা মনে হয়েছে। রুট: ঢাকা- সোনারগাঁ - পানাম সিটি- ঋষিপাড়া- বৈদার বাজার- মেঘনা নদীতে নৌকা ভ্রমন- নদীপার হয়ে নলচর। অনেক অনেক ফসলি জমি আছে চরে, অসম্ভব সুন্দর। আর অব্যশই সন্ধ্যার আগেই বেক করা লাগবে চর থেকে, নৌকা রিজার্ভ নিলে ৫০০(+/-) লাগে ২ ঘন্টার
১৫ হাজার টাকায় ঘুরে আসলাম কোলকাতা, শিমলা, মানালি আর আগ্রা! কোলকাতায় ২দিন, শিমলায় ১দিন, মানালিতে ২দিন আর আগ্রায় ১দিন আর ৪দিন আসা-যাওয়া মিলিয়ে ১০দিনের ট্যুর ছিল আমাদের। আমরা গিয়েছিলাম ৪জন। ২২ সেপ্টেম্বর রওনা দিই খুলনা থেকে বেনাপোলের উদ্দেশ্যে। ঢাকা থেকে আসতে চাইলে খুলনার বাস/ট্রেনে আসা যাবে। বাস ভাড়া ৫৫০টাকা, ট্রেন ৫০৫টাকা। Day
বিরুলিয়ায় একদিন।🌹🌹 👌 বিরুলিয়া জমিদারবাড়ি। 👌ঢাকেশ্বরী বস্ত্রালয়ের সেই বিখ্যাত বটগাছ। 👌গোলাপ গ্রাম। 🌹🌹 👌তুরাগ ভ্রমন। তুরাগ নদীর পাড়ে প্রাচীন ও ছোট্ট একটি গ্রাম বিরুলিয়া। জমিদার রজনীকান্তের সুদৃশ্য বাড়ি সহ প্রায় অনেকগুলো প্রাচীন স্থাপনার জন্য বিরুলিয়া বিখ্যাত। এখানে রয়েছে অনেকগুলো জমিদার বাড়ি। চোখে পড়বে বিলুপ্ত প্রায় মাটির ঘর। ঢাকা শহরের কাছেই এমন সুন্দর একটি জায়গায়
অনেকদিন আগে এই গ্রুপেই কেউ একজন চট্টগ্রাম এ চাবাগান নিয়ে একটা পোষ্ট দিয়েছিল। ওনার পোষ্ট পড়েই আজ গিয়েছিলাম চট্টগ্রামের ঐতিহাসিক "চাঁদপুর বেলগাঁও চা-বাগান" এ। অসম্ভব সুন্দর একটা জায়গা। যেদিকেই তাকাই শুধু সবুজ আর সবুজের সমারোহ। পাহাড়, লেক,টিলা কি নেই! আর সবচেয়ে বড় কথা চাবাগান টা অসম্ভব বড়। কেউ যদি কোন ছুটির দিনে
ভ্রমনের জন্য খুবই নিরিবিলি আর সুন্দর জায়গা তেঁতুলিয়া। এখানকার মানুষ গুলো খুব সাধারন আর অনেক হেল্পফুল। তাদের সাথে কিছুক্ষণ গল্প করলেই বুঝতে পারবেন তারা কতটা সাদাসিধে আর মিশুক প্রকৃতির। শুধু কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখার জন্য না, এখানকার মানুষ গুলোর সাথে কিছুক্ষণ সময় কাটানোর জন্য হলেও এখানে একবার ঘুরে আসা উচিত। (তবে অবশ্যই এটাকে "সাজেক"
জাফলং এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য নতুন করে বর্ণনা করার আর প্রয়োজন মনে হয় নেই। সবাই কম বেশী এর সম্পর্কে জানেন। প্রকৃতির দান এই জাফলং কন্যা। পাহাড় মেঘ ও নদীর অপূর্ব মিলনে সৃষ্টিকর্তার এক উপহার। এখন আসি কিভাবে যাবেনঃ সিলেট টু ঢাকা ২৩৬ কিলোমিটার। সিলেট টু জাফলং ৬০ কিলোমিটার। ঢাকা থেকে সিলেটগামী যেকোন বাসে
চন্দ্রনাথ পাহাড় এবং মন্দির ... <3 হিন্দুধর্মালম্বীদের তীর্থস্থান, অন্যতম শক্তিপীঠ। এখানে সতী দেবীর ডান হাত পড়েছিল, গ্রন্থমতে। প্রতিবছর শিবরাত্রিতে বিশেষ পূজা হয়, তাছাড়া প্রতিদিন অনুসারী এবং ট্যুরিষ্ট যাওয়া-আসা করে। পশ্চিমে সমুদ্রের হাতছানি এবং সীতাকুন্ড শহর, পূর্বে পাহাড়ের রেঞ্জ সাদা মেঘের ভেলা, আর আপনি ১১৫০ ফিট উচুতে হলুদ, বেগুনি সাদা ছোট ছোট ফুলের