ঢাকা থেকে রাতে শ্যামলী বাসে যাত্রা করে ভোরে বুড়িমারি সীমান্তে। নাস্তা আর ইমিগ্রেশনের সব প্রক্রিয়া শেষ করতে সকাল ১০/১১টা বেজে যাবে। ওপারে চ্যাংড়াবান্দায় ইমিগ্রেশন আনুষ্ঠানিকতা সেরে শ্যামলীর বাসে শিলিগুড়ি। টাকা বা ডলার সরকার অনুমোদিত ডিলারের কাছে রুপিতে পরিবর্তন করুন। অন্যথায় পরবর্তী ভাঙাতে সমস্যা হতে পারে। চ্যাংড়াবান্দা থেকে ময়নাগুড়ির বাসে দেড় ঘণ্টায় শিলিগুড়ি
এই পথ দিয়ে যখন আমাদের গাড়ি ছুটে চলছিল তখন কি যে ইচ্ছে হয়েছিল কিভাবে বোঝাই? একবার ইচ্ছে হয়েছিল ইস, ইস যদি সত্যি সত্যি পাখির মত উড়ে যেতে চলে যেতে পারতাম এই পাথুরে পাহাড়, নাম না জানা খরস্রোতা নদী, গভীর খাঁদ, বালুচর, অচেনা ঝর্ণা ধারা পেরিয়ে, ওই যে ওপারের আলতো সবুজের মায়াময় পাহাড়ের
বিরিশিরি তে যাওয়ার পথ ও কিছু উল্লেখযোগ্য করণীয় আত্ন অভিজ্ঞতাতা থেকে নিম্নে বিবৃত হল-- *বিরিশিরি ময়মনসিংহ বিভাগের নেত্রকোনা জেলার দূর্গাপুর উপজেলায় অবস্থিত। ঢাকার মহাখালী বাসস্ট্যান্ডে থেকে প্রতিদিন প্রধানত দু'টি বাস সরাসরি বিরিশিরির উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। ১)মা-মনি ২)নিশিতা। দু'টি বাসই দৈনিক দু'বেলা যাত্রা করে। সকালে ও রাতে। রাতে ছাড়ার সময় আনুমানিক ১২টা থেকে
২০১৭ সালের শেষ দিকে এই ট্যুর টা দেয়া হয়। এখান আর তখনকার বাস ভাড়া একই। তাই সেটাই দিলাম। আমাদের গ্রুপের সদস্য ছিলো ৭ জন। রাত ১১ টার লোকাল বাসে রওনা হই নাপিত্তাছড়ার উদ্দেশ্যে। সকাল ৬ টার সময় নয়দুয়ারি বাজার নেমে ফ্রেশ হয়ে গাইড ভাড়া করি। রাস্তায় সকালের নাস্তা সেরে নেই। ঝর্ণায় পৌঁছে
ঢাকা থেকে শ্যামলী বাসে করে সুনামগঞ্জে যাওয়ার আগে জানতে পারলাম তাহিরপুরে যাওয়ার কিছু রাস্তা পানিতে ডুবে গিয়েছিলাম। তাই মাঝিকে তলব করে আনা হয়েছিল বিশ্বনাথপুর থানার সামনে। সুনামগঞ্জ থেকে বিশ্বনাথপুর রাস্তা তুলনামুলকভাবে ভালো ছিল। তাই যেতে কোন অসুবিধা হয়নি। সারাদিন থেমে থেমে খুবই অল্প বৃষ্টি হলেও আকাশ ছিল মেঘে ভরা। তবে এত বৃষ্টিতে
পটুয়াখালী: পটুয়াখালীর সাগরকন্যা কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত থেকে প্রায় ৩০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্ব কোণে বঙ্গোপসাগরের বুকে জেগে ওঠা পর্যটনের নতুন সম্ভাবনা "চর বিজয়"। প্রায় ১০ বর্গ কিলোমিটারের এই দ্বীপটিতে এখনো কোনো জনবসতি গড়ে ওঠেনি, কিংবা নেই কোনো গাছপালা। বর্ষার ছয় মাস পানিতে ডুবে থাকে এ চরটি আবার শীতের মৌসুমে ধু-ধু বালুচর। জনবসতিহীন দ্বীপজুড়েই লাল
"আমি বাংলায় দেখি স্বপ্ন, আমি বাংলায় বাঁধি সুর আমি এই বাংলার মায়াভরা পথে হেঁটেছি এতটা দূর।" লাইন গুলো নিজে নিজেই মাথায় চলে আসে কিছু জায়গায় গেলে, সুনামগঞ্জ সেগুলোর মধ্যে অন্যতম। নির্দিষ্ট কোনো ট্যুরিস্ট স্পট না, পুরো সুনামগঞ্জই যেনো এক মায়া। জোৎস্নার শহর হিসেবে পরিচিত জেনে গেলেও মেঘলা আকাশ আর বৃষ্টির জন্য তা
বাড়ির কাছের ঝরনার হিসাবে মিরাস্বরাই সীতাকুণ্ড রেঞ্জের প্রথম ঝরনা হিসাবে দেখা হরিনমারা ঝরনা। স্থানীয়রা হরিনমারা কুন্ড বা কুন্ড ঝরনা নামেও ডাকতে শুনেছি, এর সাথেই পাবেন হাটুভাঙা এবং সর্পপ্রপাত নামে মোট তিনটা ঝরনা। স্থানীয় শিকারীরা এই জায়গায় উৎপেতে থাকতো হরিনের জন্যে, ভোরে এবং সন্ধ্যায় হরিন আসতো পানি খাওয়ার জন্যে এবং সহজ শিকারে পরিনত
রোলার কোস্টারে চড়ে ভ্রমণে যেতে চান তবে অফ সিজনে সেন্টমার্টিন ভ্রমণ হতে পারে আপনার বেষ্ট অপশন। অফ সিজনে সেন্টমার্টিনে যেমন থাকে না কোন টুরিস্ট এর কোলাহল,,তাই বৃষ্টিস্নাত রাতে দাঁড়িয়ে মাঝে মাঝে মনে হতেই পারে আপনি দাড়চিনি দ্বীপের রাজা!! আর এই তিন দিন এর রাজা হবার লোভ সামলাতে না পেরে জুন এর শেষের