বাগেরহাট ভ্রমণ সম্পর্কে তথ্যসমূহ

সম্পূর্ণ পড়তে কষ্ট হলে, শুধু "বাগেরহাট থেকে খান জাহান আলি মাজার" এই অংশটুকু পড়বেন, আশা করি সতর্ক হতে পারবেন। একা ঘুরতে যাওয়ার অভিজ্ঞতা যেমন ছিল তিক্ত আবার ছিল অনেক কিছু শিখার। বন্ধুদের সঙ্গ বা পেয়ে চলে গেলাম একাই ঘুরতে। উদ্দেশ্য ছিল, বাগেরহাট আবার প্যাডেল স্টিমার ভ্রমণ। বিস্তারিত এখানেই সব বলছিঃঢাকা থেকে হুলারহাট

টাইগার হিল থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা

দার্জিলিং, রাত ৩ টা, হাড় কাঁপানো ঠাণ্ডা । হোটেলে দুইটা কম্বল গায়দিয়ে ঘুমিয়ে আছি। হঠাৎ Akibul ভাইয়ের ডাক, ভাই উঠেন গাড়ি চলে এসেছে টাইগার হিল যাব কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে। আমি বললাম ভাই এই শীতের মধ্যে কিভাবে যাব, কম্বলের নিচ থেকেতো বের হওয়াই কঠিন, আমি যাব না। আকিব ভাই রাগের সূরে বললেন আপনি দার্জিলিং

প্যাডেল ষ্টিমারে ২১ ঘন্টা ঢাকা টু মোড়লগঞ্জ

শনিবার, ঘড়িতে সময় সন্ধ্যা ৬.১৫। দাঁড়িয়ে আছি সদর ঘাটের লালকুঠির ঘাটে। । ঘাটে যাত্রিদের অপেক্ষায় প্রায় শতবর্ষী কমলা রঙের একটি নৌযান । নৌযানটির ছবি তোলায় ব্যস্ত ১০ থেকে ১৫ জন বিদেশী পর্যটক। এটিতে উঠার জন্য নেই কোন ভীড়, নেই কোন হাকডাক। বলছি ঐতিহ্যবাহী প্যাডেল ষ্টিমারের কথা। আজ আমরা যাচ্ছি প্যাডেল ষ্টিমারে ২১

ঘুরে আসুন প্রকৃতি কন্যা জাফলং

জাফলং –এর ইতিহাসঃ ঐতিহাসিকদের মতে বহু হাজার বছর ধরে জাফলং ছিল খাসিয়া জৈন্তা-রাজার অধীনে থাকা এক নির্জন বনভূমি। ১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দে জমিদারী প্রথার বিলুপ্তির মধ্য দিয়ে খাসিয়া-জৈন্তা রাজ্যের অবসান ঘটলেও বেশ কয়েক বছর জাফলংয়ের বিস্তীর্ণ এলাকা পতিত পড়েছিল। পরবর্তিতে ব্যবসায়ীরা পাথরের সন্ধানে বিভিন্ন এলাকা থেকে নৌপথে জাফলং আসতে শুরু করেন, আর পাথর ব্যবসার

Welcome to Tallinn

Welcome to Tallinn, a beautiful jewel in the country of Estonia. And probably the most underrated city in Scandinavia! When we were planning a trip to Scandinavia, I really wanted to visit some less famous cities. As a person who wants to see the world (and I mean every single country!), I

শরীয়তপুরের রুদ্রকরের জমিদার বাড়ি ভ্রমণ

শরীয়তপুর জেলা শহর থেকে প্রায় পাঁচ কিলোমিটার দক্ষিন-পূর্বে ঢাকা ডামুড্যা মহাসড়কে পাশে রুদ্রকর ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয় । এরই পশ্চিম পাশ দিয়ে একটি আকাঁবাকাঁ মেঠোপথ চলে গেছে । মহাসড়ক থেকে উওর দিকে । এ পথে পা বাড়ালেই জমিদার বাড়ি তথা বাবু বাড়ি সংলঘ্ন বাবু বাড়ির মঠের অবস্থান চোখে পড়বে ।মঠের কাছে এলেই বিশাল

ঝর্ণার দুধসাগরে মুগ্ধতার অপরূপ সমারহ

পাহাড়ি এবড়ো-থেবড়ো রেলট্র্যাকের ১২ কিঃমিঃ পথ পাড়ি দিয়ে আপনি যখন দেখা পাবেন এই উদ্ভিন্নযৌবনার তখন আপনার অভিব্যক্তিটা হবে ঠিক এরকমই। বলছিলাম উচ্চতার দিক থেকে ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ ঝর্ণা দুধসাগরের কথা। বাঙ্গালীদের কাছে ভারতের উত্তর দিকটা যত জনপ্রিয় দক্ষিণ ততটা নয়। কিন্তু দক্ষিণ ভারতীয় অঞ্চলও ভরপুর প্রাকৃতিক বৈচিত্র্যে। অনেকটা স্রোতের বিপরীতে গিয়েই গত

এই ঈদকে রাঙ্গাতে পারেন রাঙ্গামাটির সৌন্দর্য্যে

বাংলাদেশের অন্যতম ঝুলন্ত ব্রীজ 'রাঙ্গামাটি ঝুলন্ত ব্রীজ' থেকে দৃষ্টিনন্দন কাপ্তাই লেক আপনাকে মুগ্ধতায় ভরিয়ে দেবে । ব্রীজ পার হয়ে উপরে উঠলে আরও চমৎকার ভিউ দেখতে পাবেন। আর পলওয়েল পার্কে গিয়ে লেকের সম্পূর্ণ ভিউ দেখতে পাবেন। সাথে বাতাসের শুনশান ও পানির ঢেউয়ের ধ্বনিও। যখন আপনি রাঙ্গামাটি এরিয়ায় ঢুকবেন তখন থেকে উচুঁ-নিচু পাহারের খেলা

প্রতাপপুর রাজবাড়ি, ফেনী

ঐতিহাসিক নিদর্শণে টান অনুভব করেন এমন মানুষরা এ ঈদে ঘুরে আসতে পারেন। ভারতীয় উপমহাদেশে মোঘল আমল থেকে ব্রিটিশ আমল পর্যন্ত বহুল আলোচিত, বিতর্কিত এবং গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয় ছিলো জমিদারি প্রথা। প্রভাব প্রতিপত্তির সাথে বিশাল জমিদারি সামলানো জমিদারদের রেখে যাওয়া সম্পত্তি বর্তমানে ঐতিহাসিক নিদর্শন। বাংলাদেশের আনাচে-কানাচে ইতিহাসের সাক্ষি হয়ে দাড়িয়ে আছে বিভিন্ন ঐতিহাসিক

বৃ‌ষ্টি ভেজা চা‌য়ের দেশ ভ্রমন

হূমায়ুন আহ‌মেদ ভক্ত হি‌সে‌বে "আমার আছে জল" সি‌নেমার ‌সেই অদ্ভুত সুন্দর গানটা দেখার পর থে‌কেই এমন জঙ্গল ঘুড়‌তে যাওয়ার ইচ্ছা । যে জঙ্গ‌লে একটা সুন্দর হলুদ পোশাক পরা প‌রী ( মিম) নে‌চে গে‌য়ে ঘু‌ড়ে বেড়া‌চ্ছিল । প‌রে জানলাম সেই সুন্দর জঙ্গলটা হল শ্রীমঙ্গ‌লে । চা‌য়ের রাজ্য শ্রীমঙ্গ‌লে যাওয়ার আগ্রহটা তাই আরও বে‌ড়ে