নিশ্চই ইতিমধ্যেই অনেকে ভেবে রেখেছেন এখানে ভ্রমণের কথা? কেন নয়? পর্বতে পর্বতে ঘেরা, নানান রঙ এর ফুলে ঢাকা, সবুজে মোড়ানো কুল্লু মানালি পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয় বহু বছর ধরে। একে বলা হয় 'Land of Gods'।আমার কিছু ক্যাপচারড্ শেয়ার করলাম আপনাদের সাথে। তুষার ঢাকা পর্বত চূড়া থেকে শুরু করে উষ্ণ বসন্তের দেখা পেতে যেতে
স্প্রীভাল্ড , স্প্রী নদীর শাখা প্রশাখার মাঝে বিস্তৃত বনাঞ্চল। যেখানে যাওয়ার পর আমার প্রথম মনে হয়েছে আমি বাংলাদেশের কোন গ্রামে চলে এসেছি। তাও এখনকার কোন গ্রামে নয়, বরং ছোটবেলার গ্রামে, যেখানে নেই কোন যান্ত্রিক শব্দের ছোঁয়া। পাখির কলকাকলিতে মুখর চারিদিক। শুধুমাত্র নৌকা দিয়ে এক পাড়া থেকে অন্য পাড়া, এক গ্রাম থেকে অন্য
জীবননান্দ দাশের নাটোরের বনলতা সেনকে মানুষ জানে খুব ভাল ভাবে। ঐতিহ্যের জৌলুস, অতীতের রাজ-রানীদের স্মৃতি, প্রাচীনত্ব আর ইতিহাসের সোনালী দিনগুলোকে বুকে ধারণ করে নীরব সাক্ষী হিসাবে দাঁড়িয়ে আছে নাটোরের বিভিন্ন প্রত্নতত্ব নিদর্শন। তার মধ্যে দিঘাপতিয়া রাজবাড়ি, রাণী ভবানী রাজবাড়ী, দয়ারামপুর রাজবাড়ি, বনপাড়া লুর্দের রাণী মা মারিয়া ধর্মপল্লী, বোর্ণী মারীয়াবাদ ধর্মপল্লী বেশ জনপ্রিয়
যাদের ইউরোপ, আমেরিকা, মধ্যপ্রাচ্য , থাইল্যান্ড, বা মালদ্বীপের বিখ্যাত পাহাড় ঘেরা মনোমুগ্ধকর জলরাশি দেখার সুযোগ হয়নি তারা সেই সৌন্দর্য দেখতে পাবেন রাঙামাটির গহীনের সৌন্দর্য জুরাছড়িতে। পাহাড় তলায় জলের শরীরে বুক পর্যন্ত ডুবে থাকা জুরাছড়ির অপরূপ রূপ অনেক পর্যটকদের চোখের আড়ালেই রয়ে গেছে। অপার সৌন্দর্যের লীলাভূমি এ স্থানটি না দেখলে আপনার রাঙামাটি ভ্রমণ
ঢাকা-কাঠমুন্ডু। যথা রীতি প্রায় তিন ঘন্টা পূর্বে এয়ারপোর্টে থাক্তে হবে কারণ সেখানে বিদেশ যাত্রা সম্পর্কীত কিছু কাজ আছে। গত রাত থেকেই মালপত্র গুছগাছ করার একটা মধ্যমগুছের ব্যস্ততা ছিল। ঈদ পরবর্তী সময় ঢাকার রাস্তায় খুব একটা জ্যাম থাকবেনা এমন একটা ধারণা আমাদেরকে রওয়ানা দিতে বিলম্ব করিয়ে দিচিছল। ঘড়িতে কখন যে বারটা বেজে গেল।
বাংলাবান্ধা রুটটি তুলনামূলক নতুন এবং শিলিগুড়ির কাছে হওয়ায় সেটাকেই আমরা বেছে নিয়েছিলাম।পোর্টে কিছু টাকা নিলেও দুই পাশের লোকজনই ভালো ব্যবহার করেছে।ভারতে প্রবেশ করে মজুমদার মানি এক্সচেঞ্জ থেকে টাকা নিয়ে৩৫০ রুপিতে একটা অটো নিয়ে আমরা ৬ জন শিলিগুড়ির পথে রওয়ানা করি।শিলিগুড়ি শহর থেকে ১৮০০ টাকায় একটা জিপ ভাড়া করে দার্জিলিংয়ের উদ্দেশ্যে রওয়ানা করি।উল্লেখ্য
ছোটবেলায় বইয়ের পাতায় প্রথম যখন কেওক্রাডং সম্পর্কে জানলাম তখন চোখের সামনে যে ছবিটি সাথে সাথে ভেসে এসেছিলো সেটা হচ্ছে একজন পর্বত আরোহী রশি দিয়ে ঝুলে ক্রেওক্রাডং এর চূড়ায় উঠার চেষ্টা করতেছে। তখন মনে মনে বললাম ইশ্ যদি আমি একদিন উঠতে পারতাম! আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ সে ইচ্ছা আমার পূরণ করল। ১৩ কিলোমিটার পাহাড়ি উঁচু
শ্বেতশুভ্র কাঞ্চনজঙ্ঘা, একবার চোখে ধরা দিলে চোখ ফেরানো অসম্ভব। তাই যখনই কাঞ্চনজঙ্ঘা আমার হৃদয়ের মানসপটে ভেসে ওঠে ঠিক তখনই মনটা প্রশান্তিতে ভরে যায়। কাঞ্চনজঙ্ঘাকে শুধু হিমালয় পর্বতমালার দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পর্বত বলে ভাবতে ইচ্ছে করে না বরং মনে হয় " The Mighty Queen Of Ghorkhaland." তাই এবারের ভ্রমণটা পুরোপুরি কাঞ্চনজঙ্ঘা কে কেন্দ্র করে
ঢাকা -বান্দরবান (বাস ভাড়া-৬২০টাকা) বান্দরবান নেমে ১০ টাকা অটো ভাড়া করে রুমা বাস স্ট্যান্ড চলে যান। day-1(বগালেক) রুমা যাওয়ার প্রথম বাস ছাড়ে সকাল ৮ টায়। রুমা যেতে প্রায় ৩ ঘন্টার মতো লাগবে (বাস ভাড়া-১১০ টাকা)। বাসের ছাদে গেলে সব থেকে ভালো ভিউ পাবেন। গাইড আগে থেকে ঠিক করে রাখাই ভালো, রুমা বাজারে