ওপাশে ভারতের মেঘালয় রাজ্যের তুরা জেলা আর এ পাশে বাংলাদেশের জামালপুর জেলার বকশীগঞ্জ উপজেলা। সীমান্ত ঘেষা বকশীগঞ্জ উপজেলার বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে ছবির মতো গারো পাহাড়ের সারি,বনভূমি মানুষকে আকৃষ্ট করেছে সব সময়। গারো আদিবাসীদের পাহাড়ী গ্রাম, বনভূমি,পাহাড় - টিলা, পাহাড়ের ফাঁকে ফাঁকে অজস্র ছোট-বড় স্বচ্ছ ঝরনা ধারা,পাখীর কলকাকলী আর দিগন্ত বি¯তৃত সবুজ সব
যেভাবে যাবেন: ঢাকা থেকে বাসে করে বান্দরবান, তারপর চান্দের গাড়িতে করে থানচি। এরপর নৌকায় করে রেমাক্রি যাওয়ার পর সময় বুঝে এরকম অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হতে পারেন। Post Copied From:Mirza Tareq Ahmed>Travelers of Bangladesh (ToB)
খরচ>> ২৩০০০ রুপি কলকাতা টু কলকাতা সময়> ১৩ দিন ৭ জনের ২টা গ্রুপ। আমাদের রুট টা ছিল কলকাতা> দিল্লী> মানালি> লেহ> পাঙ্গন লেক> তুরতুক> নুব্রা ভ্যালি> শ্রীনগর> সোন্মারগ> পেহেল্গাম> গুল্মারগ> দুধপাত্রি। ১ম দিন > বিকেল ৫ টায় শিয়ালদাহ থেকে রাজধানী এক্সপ্রেস ছিল দিল্লী যাওয়ার জন্য এবং ভাড়া ছিল ২২০০ রুপি। এরপর দিন
সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান" কথায় আছে প্রচারে প্রসার। ঢাকার এত কাছে হয়েও এত প্রচারের আলোয় আসে নেই সাতছড়ি রিজার্ভ ফরেস্ট। ওয়াইল্ড লাইফ কে খুব কাছে থেকে দেখতে হলে আসতে হবে সাতছড়ি। কি নেই এখানে চা বাগান থেকে শুরু করে বিচিত্র সব বন্য প্রাণী, পাখি গাছগাছালী। একটি ডে ট্যুরের সব ইলেমেন্ট আছে এখানে। ঢাকা
লোকেশন: পেরিস সিটি, কেলিফোর্নিয়া, আমেরিকা। মেক্সিকো এবং আমেরিকা বর্ডারের ৯৩ মাইল দক্ষিনে এই শহরের অবস্থান। খরচ হিসেবে বাংলাদেশী টাকার ৪০,০০০ হাজার, জন প্রতি মূল্য ধরে পেকেজ ৪৮ ঘন্টা আগে বুকিং দিতে হয়। পেকেজে থাকে : সূর্যোদয় দেখা হঁট এয়ার বেলুন থেকে , সেম্পেইন টোস্ট, ব্রেকফাস্ট। মুসলিম হিসেবে সেম্পেইন এর বদলে এপোল সাইডার
সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান বাংলাদেশের একটি প্রাকৃতিক উদ্যান। ১৯৭৪ খ্রিস্টাব্দের বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ/সংশোধন আইনের বলে ২৪৩ হেক্টর[১] এলাকা নিয়ে ২০০৫ খ্রিস্টাব্দে “সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান” প্রতিষ্ঠা করা হয়। এই উদ্যানে সাতটি পাহাড়ি ছড়া আছে, সেই থেকে এর নামকরণ সাতছড়ি (অর্থ: সাতটি ছড়াবিশিষ্ট)।[সাতছড়ির আগের নাম ছিলো “রঘুনন্দন হিল রিজার্ভ ফরেস্ট”।] সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট
#সিঙ্গাপুর যদি আপনি ভ্রমণ পিপাসু হয়ে থাকেন তাহলে ভ্রমণের কথা চিন্তা করলেই নিজে নিজে প্যাকেজ প্ল্যান করুন। এতে আপনি ইচ্ছা স্বাধীনভাবে কম খরচে ঘুরতে পারবেন। একদম সহজ উপায়ে এই বেড়ানো সম্ভব কিন্তু আমরা অনেকেই এটিকে অসম্ভব মনে করে অন্যের মাধ্যমে বেশী টাকা দিয়ে বেড়াতে যাই। দেড় বছর আগে আমার ভ্রমনটি যেমন ছিলঃ
রেমাক্রি থেকে তিন ঘন্টার হাঁটা পথ পাড়ি দিয়ে যেতে হয় আশ্চর্য সুন্দর নাফাখুম জলপ্রপাতে। রেমাক্রি খালের পানি প্রবাহই এই নাফাখুম। নাফাখুমে এসে বাঁক খেয়ে নেমে গেছে প্রায় ২৫-৩০ ফুট, প্রকৃতির খেয়ালে সৃষ্টি হয়েছে চমৎকার এক জলপ্রপাত! সূর্যের আলোয় যেখানে নিত্য খেলা করে বর্ণিল রংধনু! ভরা বর্ষায় রেমাক্রি খালের জলপ্রবাহ নিতান্ত কম নয়।
পঞ্চগড়ে গতকয়েক দিন থেকে ঘন কুয়াশা পরছে। যেই ডাকবাংলো থেকে ভালো ভিউ পাওয়া যায় সেখানেও তীব্র কুয়াশা। ভাগ্য ভালো হলে হয়তো ভিউ পেতে পারেন তবে চান্স ৫/১০ শতাংশ আমার মতে। কাঞ্চনজঙ্ঘা'র ভিউ দেখার সবচেয়ে ভালো সময় প্রতিবছর অক্টোবর ১৫ থেকে নভেম্বরের শুরু পর্যন্ত এই ২০-২৫ দিন। তাই সামনের বছর আবার। এই বছর