সিলেটের কানাইঘাট উপজেলায় সীমান্তের বড় বড় পাহাড় ছুঁয়ে নেমেছে ঝর্ণা। চারদিকে সবুজ বেষ্টিত চা বাগান, সারি সারি গাছ, পাহাড় আর বালু সমৃদ্ধ স্বচ্ছ পানির বহমান নদী। অনেকটা লোকচক্ষুর আড়ালে প্রাকৃতিক নৈসর্গের আরেক রূপ। নাম ‘লোভাছড়া’। যেভাবে যাওয়া যাবে লোভাছড়ায় : সিলেট শহর থেকে তিনটি সড়কে কানাইঘাট সদরে পৌঁছার সুযোগ আছে। বাস অথবা
নামকরণঃ রিজার্ভ ফরেস্টে অবস্থিত হওয়ার কারণেই নাকি এই নামকরণ (গাইড জেমসন দা এর ভাষ্যমতে). রনিন পাড়া থেকে মাত্র ৩০-৫০ মিনিট ট্রেকিং করলেই এই ঝর্ণার দেখা পাওয়া যায়। তবে যাওয়ার পথে ফরেস্টের অংশটা পাড় হওয়ার সময় কিছু জায়গা একটু খাড়া এবং পিচ্ছিল, গ্রিপ পাওয়া কঠিন। আর পিঁপড়া আছে বেশ জংগলে! জংগল পাড়ি দিয়েই
আমীয়াখুম ট্যুর প্লান । ০। দিন রাতে ঢাকা টু বান্দরবান প্রতি সিট ভাড়া গাড়ির মান অনুযায়ী ৬২০টাকা,থেকে ৯০০টাকা পর্যন্ত ॥ ১ম দিনঃ ভোরে ঢাকার গাড়ি থেকে বান্দরবান শহরে নেমে নাস্তা করে ।থানছির উদ্দেশ্যে রওনা হবেন ।যাওয়ার পথে ,সৌন্দর্য পূর্ণ যেই দৃশ্যে গুলো দেখতে পাবেন ,শৈলপ্রপাত,চিম্বুক ,নীলগিরি ॥ থানছি যাওয়ার মাধ্যম ॥ চাঁদের
কিভাবে আসবেন: প্রতিদিন ঢাকা থেকে সন্ধ্যা ৬ টায় লালমোহন এর লঞ্চ ছাড়ে।আপনি লালমোহন এসে পৌছবেন পরদিন সকাল ৫/৬টায়। লালমোহন থেকে ছাড়ে বিকাল ৪টায়। ভাড়াঃ সিঙ্গেল কেবিন-৮০০ ডাবল কেবিন-১৬০০ লালমোহন থেকে মোটরসাইকেল যোগে গেলেই আপনার ভাল হবে।ভাড়া ১জন ৫০ টাকা যাওয়ার ক্ষেত্রে। কোথায় থাকবেন: আপনি ঢাকা থেকে লালমোহন এ আসবেন। থাকবেন লালমোহন সদর
প্রথমেই একটা সুসংবাদ - প্রাপ্ত লাইক আর পোস্ট রিচ এর ভিত্তিতে বর্তমানে বাংলাদেশ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট এর ফেসবুক পেজ মধ্যে টুরিস্ট পুলিশ বাংলাদেশ প্রথম আর সরকারি সেবাদানকারী পেজ গুলোর মধ্যে দ্বিতীয়। বাংলাদেশে যত বিদেশি ট্যুরিস্ট বেড়াতে আসেন তাদের বেশির ভাগ নিজ এম্বাসি অথবা ত্রাভেল এজেন্সির মাধ্যমে টুরিস্ট পুলিশ বাংলাদেশের কার্যক্রম সম্পর্কে জানেন
উইনস্টন চার্চিল ' উগান্ডার ' মনোহর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, গহীন বন, বন্যপ্রাণীর সংগ্রহ আর মানুষের আতিথেয়তা-তে মুগ্ধ হয়ে এর নাম দিয়েছিলেন ‘আফ্রিকার মুক্তা’। যথার্থ নামকরন এতে কোন সন্দেহ নেই। যেভাবে যাবেন ভিসা - উগান্ডার কোন দূতাবাস বাংলাদশে না থাকায় ভিসা নিয়ে যাওয়ার কোন সুযোগ নাই। আপনাকে যেতে হবে “ভিসা অন আরাইভাল” নিয়ে। তার
কেন আসবেনঃ ১৫মিনিটের হাটাপথের ভেতর ১০-১৫টা জমিদার বাড়ি ।সাথে তুরাগ নদীর সোন্দর্য তো আছেই । আজকের ছোট্ট গ্রাম প্রায় ১০০ বছর আগে ছিল বিরুলিয়া নগরী। মিরপুর বেড়িবাঁধ থেকে নৌকায় তুরাগ নদী পার হলেই বিরুলিয়া। বর্ষাকালে গ্রামটিকে মনে হয় দ্বীপ। আগে ছিল ১৪-১৫টি, এখন আছে ৭-৮টি নকশাবহুল শতবর্ষী ভবন। এগুলোয় বসবাস করতেন তারকচন্দ্র সাহা, গোপিবাবু, নিতাইবাবু, রজনী ঘোষ প্রমুখ
অসাধারন সুন্দর কৃত্রিম এই ঝর্নাটি রয়েছে স্বাধীনতা যাদুঘরের ভেতর। তবে এটাকে যাদুঘর না বলে, আর্ট গ্যালারি/ফটো গ্যালারি বলা যায় অবশ্য। যদিও স্থাপনাটিতে মিউজিয়ামের তেমন উপাদান নাই, তবুও ভেতরের পরিবেশটা অসাধারন লেগেছে আমার কাছে এর আর্কিটেকচারাল ভিউর কারনে। মাটি থেকে প্রায় এক/দেড় তলা নিচের এই হলরুম গুলাতে প্রবেশ করলে কিছুক্ষনের জন্য মনে হবে
কম সময়ে কাছে কোথাও একদিনে ঘুরে আসতে পারবেন এমন অনেক জায়গাই আছে ঢাকার আশে পাশে। তারমধ্যে খুব সুন্দর আর মন ভালো করে দেয়ার মতো একটি জায়গা হলো গোলাপ গ্রাম। বিশ্বাস করুন, এই গ্রাম আপনার যান্ত্রিক জীবনের অনেকটা ক্লান্তিই দূর করে দিবে। বাসেও যাওয়া যায় আবার ইঞ্জিন চালিত নৌকা করে যাওয়া যায়। আমার
কাশ্মীর হিমালয়ান পর্বতমালার সবচেয়ে বড় উপত্যকা ,কাশ্মীরকে বলা হয় ভূস্বর্গ । মোগল বাদশাহ জাহাঙ্গীর কাশ্মীরকে প্রথম তুলনা করেছিলেন স্বর্গের সঙ্গে। তাঁর আকুল আকাঙ্ক্ষা ছিল কাশ্মীরের তৃণভূমিতে মৃত্যুবরণ করার। তিনি ফার্সি ভাষায় বলেছিলেন, ‘আগার ফেরদৌস বে-রোহী যামীন আস্ত্। হামীন আস্ত্, হামীন আস্ত্, হামীন আস্ত্। অর্থাৎ পৃথিবীতে কোনো বেহেশত থেকে থাকে, তাহলে তা এখানে,