কদম শেষ, শেষ মুহূর্তে হুড়মুড় করে ঢুকে পড়েছিলাম পেলিং এর স্কাই ওয়াকের প্রবেশদ্বার দিয়ে। আমিই একদম শেষ ব্যাক্তি যে ঠিক ৫ টায় ভিতরে ঢুকেছে। যাই হোক, বেশ বড়সড় একটা রঙিন ভবন আর তার বিশাল গেট পেরিয়ে গেলেই ধাপহীন সিঁড়ি এঁকেবেঁকে উঠে গেছে পাহাড়ের উপরে বানানো একটা বিসৃত ছাঁদের মত প্রসস্থ সমতল যায়গা।
আমি এতো এতো ভ্রমন গল্প লিখলাম অথচ সেন্টমার্টিনের অমন স্মরণীয় একটা রাতের কথা লিখতে কিভাবে ভুলে গেলাম! প্রশ্নটা নিজের কাছেই করেছি নিজে, কিন্তু সঠিক উত্তর পাইনি। তবে হ্যাঁ নিজের কাছে নিজের একটা জবাবদিহিতা ঠিকই দাড় করিয়েছি। সেটা হল অধিকাংশ লেখাই সাম্প্রতিক সময়ের ভ্রমণ অভিজ্ঞতা নিয়ে, তাই কয়েকদিন আগের ভ্রমন অভিজ্ঞতা চাপা পরে
আজ আমি শিলং। গতকালের লেখায় লিখেছিলাম রাত ৮টা ৩০ এর পর আমরা শিলং শহরে আসি। সবাই অনেক টায়ার্ড। মাঝ রাস্তায় আমার হঠ্যাত করে শরীর খারাপ হওয়ায় গাড়ি কিছুটা সময় অপেক্ষা করেছিল পাশে দাঁড়িয়ে। সেখানের সবাই এত সভ্য যে তাদের ব্যাপারে বাড়িয়ে বলার মতন কিছু নাই। শিলং-এ পৌঁছালাম রাত ৯টার দিকে। তখনো এ
সোনাম জি এর রুটিনমাফিক আদেশ সকাল ৫:৩০ এ উঠে যাবার। কিন্তু এই লোকটার আদেশ নিষেধ কোনদিন কেউ মানে বলে মনে হয় না। কিন্তু এইবার সে ভোর সাড়ে পাঁচটায় ঠিকই এসে ভয়ংকর ধাক্কাধাক্কি শুরু করলেন! রুমে কোন জানালাই ছিলো না তাই বোঝারও উপায় ছিল না কি হচ্ছে। হুড়মুড়িয়ে বেড়িয়ে এসেই দেখি বাইরে ঘুটঘুটে
সরকার ও স্থানীয় প্রশাসন বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়ায় শীত আসার আগেই অতিথি পাখির কলাকাকলিতে মুখরিত হয়ে উঠেছে জাতীয় এই উদ্যানটি উত্তরের জেলা দিনাজপুরে খানিকটা আগে থেকেই শুরু হয়েছে শীতের আমেজ। এই কারণে দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ উপজেলার দৃষ্টিনন্দন আশুড়ার বিলে ইতোমধ্যেই আসতে শুরু করেছে অতিথি পাখি। বিলে ফুটতে শুরু করেছে লাল পদ্ম ফুল ও সাদা
ফুট ওভার ব্রিজ থেকেই সিকিমের ট্যাক্সি স্ট্যান্ডটা দেখতে পাচ্ছিলাম। ঝটপট নেমে গেলাম পথের বাঁকে বাঁকে। কিন্তু নেমে গেলাম তো গেলাম গিয়ে আর সঠিক স্ট্যান্ড কোনটা সেটা খুঁজে পাইনা, যেখান থেকে পেলিং যাওয়ার জীপ পাওয়া যাবে। কারন নেমে যেতে যেতেই আমি পথ গুলিয়ে অন্য জীপ স্ট্যান্ডে চলে গিয়েছি। কিন্তু কিভাবে সেটা সম্ভব? একটাই
হাতে ২ ঘন্টা সময় আর ১৫০/২০০ টাকা থাকলে আপনিও ঘুরে আসতে পারেন মুগ্ধকর এই বাড়িটা থেকে। অনেকেই সময় আর বাজেটের কারণে দূরে কোথাও যেতে পারেন না, তাদের জন্য বেষ্ট চয়েজ হতে পারে এই রাজবাড়ি। এর সৌন্দর্য আপনাকে মুগ্ধ করতে বাধ্য। অবস্থান : টিকাটুলি, ঢাকা। যেভাবে যাবেন: দেশের যে কোন স্থান থেকে প্রথমে
অনেক দিন থেকেই ইচ্ছা ছিলো অফ সিজনে ট্রলার এ করে নারিকেল জিঞ্জিরা যাব। প্লান করার সময় অনেক জন থাকলেও শেষে আইসা লোক সংখ্যা ব্যাস্তানুপাতিক হারে কমতে থাকে। আমার এই ট্যুরের বেলায় ও তাই হয়েছে।শনিবার রাতে শ্যামলী বাস এ করে টেকনাফ এর উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম। সকাল ৭ টাই উখিয়া পৌছে যায়৷ আমাদের টিকট
সকাল ৮.১৫ তে চিলাহাটি নেমে লোকাল ট্রান্সপোর্ট নিয়ে পঞ্চগড় পৌঁছাই। তারপর পূর্ব নির্ধারিত পাগলুতে ( cng এর লোকাল নাম) করে বাংলাবান্দা (ওপারে ফুলবাড়ি) বর্ডারে গিয়ে নামি বেলা ১২ টার দিকে। বর্ডারের ঝামেলা শেষ করে ওপাস থেকে জিপে করে শিলিগুড়িতে পৌছুতে বেজে গেল বেলা ২ টার কিছু বেশি। সেখান থেকে জিপ নিয়ে রওনা