বাংলাদেশের যে কয়টি সুন্দর জল্প্রপাত আছে তার মধ্যে অন্যতম নাফাখুম। প্রতিটি মানুষের উচিত একবারের জন্য হলেও নাফাকুমের এই নৈস্বর্গিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে যাওয়া, যাত্রাপথের এই রোমাঞ্চকর অনূভুতি, ভয়টা গ্রহন করা। আমরা ভ্রমন পিপাসুরা আবারও যাচ্ছি ইনশাল্লাহ। ১০০% সিওর হয়েই ইভেন্ট গোয়িং-এ ক্লিক করবেন, আর যারা যাবেন কিনা সিউর না, তারা Interested এ
সুন্দরবন,বাংলাদেশের অন্যতম পর্যটন স্পট এবং পুরো বিশ্ব একনামেই চিনে বাংলাদেশের সুন্দরবনকে 🙂 প্রাকৃতিক বৈচিত্র্যে ভরপুর এই সুন্দরবন । সুন্দরবন বিশ্বের সর্ববৃহৎ অখণ্ড বনভূমি। ১০,০০০ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে গড়ে ওঠা সুন্দরবনের ৬,০১৭ বর্গ কিলোমিটার রয়েছে বাংলাদেশে। কল্পনা করুন একটা বড় শিপে সুন্দরবনের চারপাশে ঘুরছেন মাঝে মাঝে ছোট ছোট নৌকা নিয়ে সুন্দরবেন শান্ত শীতল
অনেকে একদিনের মধ্যে ঘুড়ে আসার জন্য প্লেস খুজেন। আমিও খুজছিলাম,তবে এই পার্ক নিয়ে কোন ডিটেইল পোস্ট পাই নি। পার্কের ভিতর ঢুকার পর বেশ ভালো লাগে। পরিবেশ টা সুন্দর, গোছান ছিমছাম এবং পরিষ্কার। ছবি তোলার ভালো অনেকগুলো স্পট আছে। বসার জন্য ছাউনি ও আছে, একটু পর পর ই চিপস, জুস, আইসক্রিম এর দোকান
অনেকদিন ধরেই লিখবো লিখবো ভাবছি কিন্তু লেখা হচ্ছে না। আজ একটু চেষ্টা করছি লেখার। ঘুরতে যাওয়ার ক্ষেত্রে আমার মতো অনেকেরই প্রথম পছন্দ ভারত। গ্রুপে ইন্ডিয়া ভ্রমণের অনেক গল্প দেখি, খুব ভালো লাগে পড়তে। কিন্তু, যে যায়গাটি নিয়ে কখনো কাউকে লিখতে দেখিনি, আজ সেই আওরঙ্গাবাদ ভ্রমণের কথাই লিখবো। ট্যুরটি ২০১৭ তে দিয়েছিলাম, অনেক
আপনারা যারা খুলনা, গোপালগঞ্জ, বাগেরহাট সহ এর আসে পাসে কোথাও যাবার প্লান করেন তারা এই পদ্ম-বিলটা ও পছন্দের তালিকায় রাখতে পারেন। *কিভাবে যাবেন ঃ- ১। খুলনা থেকে অটো / রিকশা নিয়ে চলে যাবেন জেলখানা ঘাট নদী পার হয়ে দেখবেন বাস / লেগুনা / মোটরসাইকেল আছে। সেখান থেকে যেকোনো একটিতে করে চলে যাবেন
আজ বিশ্ব নদী দিবস। পৃথিবীর সবচে নদীনির্ভর দেশ আমাদের বাংলাদেশ। আমাদের ট্যুরিজমও হতে পারতো নদীনির্ভর৷ আজকের দিন এদেশে উৎসব হতে পারতো, হয়নি কিছুই। নদীবৈচিত্র্যের এই দেশে ট্যুরিজম দূরে থাকুক, প্রতিদিন নদী হচ্ছে দখল। নদী সম্পর্কে আমাদের অজ্ঞতাও ভাববার মত, বলতে বললে ১০-১৫টার পরই আমরা থেমে যাই। অথচ ৭০০ নদীর দেশ বাংলাদেশ 🇧🇩
খুলনা-যশোর সীমান্তে কেশবপুর উপজেলার ভদ্রা নদীর পশ্চিম তীরে ভরত ভায়না গ্রাম। নদী আর সবুজ বৃক্ষ আবৃত্ত এই গ্রাম ও এলাকা যে কারো মন কেড়ে নিবে। তবে শুধু সবুজ গাছ আর নদী নয় ভ্রমণ প্রেয়সী মানুষদের জন্য এখানে রয়েছে আরো মূল্যবান একটি স্থান। যেখানে ভ্রমণকারীরা মহাস্থানগড়ের কিছুটা স্বাদ নিতেও পারেন। খুলনা-যশোর সীমান্তবর্তী ভরত
অনেকদিন আগে থেকেই প্লান ছিল এই বছর দেশের বাহিরে ট্যুর দিবো। প্রথমে ভেবেছিলাম কাশ্মীর যাবো, কিন্তু এত সময় হাতে ছিল না দেখে কাশ্মীর বাদ দিলাম 😞পরবর্তী তে ঠিক করলাম ভুটান + দার্জিলিং, কিন্তু বিভিন্ন কারনে এটাও বাদ পড়লো 😞। পরবর্তী তে সিকিম + দার্জিলিং এর কথা ভাবলাম, যেই ভাবা সেই কাজ। এক্সাম
জায়গাটা কিছুদিন ধরেই বেশ হাইপড!তাই খাগড়াছড়ি জেলা ট্যুরে আমারও প্ল্যান ছিলো জায়গাটা ঘুরে আসার... কিন্তু,চিটাগাং থেকে খাগড়াছড়ি ঢুকতে ঢুকতে বেজে যায় ১১ টা...তারপর রিসাং,তারেং আর আলুটিলা ঘুরে এসে বাসস্ট্যাড নামলাম ৩ টায়... বাসস্টান্ডে নেমেই সবাইকে জিজ্ঞাস করতে থাকলাম জায়গাটা কই? কিভাবে যায়? কেউ বলতে পারে না...! অবশেষ একজন বললো,জামতলী যান,এইখানে একটা মন্দির
একটা ব্যাপার আমাকে খুব খুব অবাক করেছে আর সেটা হল আসাম-ত্রিপুরার মাঝে অবস্থিত এতো এতো অপূর্ব একটা রেলপথ যে আছে সেটা নিয়ে কখনো, কোথাও কিছু বলতে শুনিনি বা লেখা পাইনি। আর এই অদ্ভুত সুন্দর, মন ভালো করে দেয়া মুগ্ধ পথ নিয়ে কোথাও কোন রকম প্রচারণাও দেখিনি বা আমার চোখে পড়েনি। ব্যাপারটা আমার