আশা করি সকলেই কম বেশি গেছেন। কিছু দিন আগে গিয়েছিলাম। সবথেকে যেটা অসাধারণ লাগল তা হল নতুন তৈরী সপ্তম আশ্চর্য। প্রতিটা মডেল একেবারে নিখুঁত ভাবে তৈরী। পিরামিডের ভিতরে এলে রোমাঞ্চিত হতে হয়। আর চীনের প্রাচীরের উপর উঠে সত্যি মনে হচ্ছিল যেন চীনে এসে গেছি। বাকিগুলো ও সবকটা আসাধারণ বললে কম বলা হবে।
অলরেডি সবাই জেনে গেছেন যে, ময়নামতির কুমিল্লা ইউনিভার্সিটির পাশে কোটবাড়ি বনের মধ্যে অবস্থিত এই নান্দনিক পার্কটি। তবে আপনাদের আজ ভিডিও সহ ম্যাজিক প্যারাডাইসের স্বর্গীয় সৌন্দর্য্য তুলে ধরলাম। #টিকিট:- এন্ট্রি ফি-২০০/- ওয়াটার পুল-৩০০/- যেকোন রাইড-১০০/- প্যাকেজে গেলে আপনি পাচ্ছেন- এন্ট্রি+পছন্দ অনুযায়ী যেকোন তিনটি রাইডস+ওয়াটার পুল।যেখানে আপনার ৩০০ টাকা বেঁচে যায়। #কি কি রয়েছে-
নান্দনিক ও নৈসর্গিক প্রাকৃতিক পরিবেশে গড়ে উঠা এমনি এক সম্ভাবনার পর্যটন স্থান হলো নেত্রকোনার মদন উপজেলার উচিতপুর হাওর, যা পর্যটকদের কাছে মিনি কক্সবাজার হিসেবে পরিচিত লাভ করেছে। একপাশে বালুকণা অন্য পাশে যতদূর চোখ চায় শুধু পানি আর পানি এমন দৃশ্য শুধু বাংলাদেশে চোখে পড়ে সমুদ্র সৈকতেই কিন্তু যতদূর চোখ যায় পানি আর
স্থলবন্দরঃ বেনাপোল-পেট্রোপোল বর্ডার 💰 ট্রাভেল ট্যাক্সঃ ৫০০ টাকা 💳 সিম কার্ডঃ ভোডাফোন/এয়ারটেল/জিও [ ১৬৯ রুপি রিচার্জে ৩০ দিন অল ইন্ডিয়া ফ্রি কল।সাথে প্রতিদিন ১ জিবি করে ৩০ জিবি।এছাড়াও বাংলাদেশে সব নাম্বারে ১.৯৯ রুপি কল রেট প্রতি মিনিট।সেক্ষেত্রে পাওয়ার লোড ৩৯ রুপি ঢুকিয়ে নিজের চাহিদামত ব্যালেন্স রিচার্জ] 🗓 ২১ জুন ২০১৯ঃ প্রথম দিন
এই লেখা যারা পড়ছেন, তাদের প্রায় সবারই শিশুকিশোরবেলায় যাদুটোনার এক রহস্যময় জগতের কথা শুনেছেন- যার নাম কামরুপ-কামাখ্যা বা কামুখ্যে। শোনা যেতো, এই কামরুপ কামাখ্যা জঙ্গল পাহাড়ময় এমন ভয়ঙ্কর জগৎ, যেখানে যাওয়া খুব দু:সাধ্য। চরাই উৎরাই পেরিয়ে কেউ যদি সে জগতে পৌঁছাতেও পারে, সেখান থেকে ফিরে আসা সম্ভব না। সেখানকার দেবীদের মায়ার জালে
প্রায় এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে মাথায় চলমান এই ট্যুরের প্ল্যান।তারপর দিনক্ষণ ঠিক করে আমরা আজ রওনা হলাম মায়াদ্বীপের উদ্দেশ্যে।যদিও যাত্রাপথে কোন কারণে আমাদের প্রায় ঘন্টাখানেক দেরি করেছি।বৈদ্যেরবাজার পৌছে আগে ট্রলার ভাড়া করলাম।তারপর বৈদ্যেরবাজার থেকে দুপুরের খাবার খেলাম।আমরা দশজন ছিলাম।এর মধ্যে দুজন মেয়ে ছিলো।প্রচন্ড সাহসী দুজন মেয়ে। মেঘনার উত্তাল ঢেউয়ের সাথে চলতে
ঢাকার অদূরে বিকেলে সুন্দর সময় কাটানোর উত্তম জায়গা হতে পারে উত্তরখানের তেরমুখ ব্রিজ এলাকা। রায়েরদিয়া লিংক রোডে তুরাগ নদীর উপর নির্মিত এই তেরমুখ সেতু। যাতায়াত খরচ ও খুব বেশি না। আর যারা জিন্দাপার্ক ঘুরতে যান তারা উলুখোলা-রায়েরদিয়া লিংকরোডে ঢাকা আসার পথে বিকেলটা পার করে দিতে পারেন এখানে। এটা যদিও তাথাকথিত কোন ট্যুরিস্ট
অনেকেরই ধারণা যে প্রতিবেশী দেশে রেষারেষি-মারামারি বোধহয় এশিয়াতেই বেশী। যেমন ভারত-পাকিস্তান, ভারত-বাংলাদেশ, চীন-ভারত। ইউরোপীয়ান দেশেগুলোর ভেতর বোধহয় যাকে বলে গলায় গলায় ভাব-ভালবাসা । . কিন্তু আদতে ব্যপারখানা যে মোটেও যে অত ভালবাসাবাসির নয়, বরং জি-বাংলার সিরিয়ালের মত ওদের ভেতরেও যে যথেষ্টই কূটনামী-হিংসা-রেষারেষি আছে তা টের পেয়েছিলাম প্রথম কয়েকবার ইউরোপে গিয়েই । তবে
1) গজনী অবকাশ কেন্দ্র শেরপুর থেকে আনুমানিক দূরত্ব = ৩০ কি:মি: বাসভাড়া= ৫০ টাকা। সিএনজি ভাড়া = ২৫০ টাকা। এখানে আসার জন্য সড়ক পথে যাতায়ত খুব সহজ। গজনী অবকাশ পর্যন্ত রয়েছে সড়ক ও জনপথ বিভাগের মসৃণ পিচঢালা পথ। রাজধানী ঢাকা থেকে ময়মনসিংহ হয়ে যাতায়াতই সবচেয়ে উত্তম। উত্তরবঙ্গ থেকে টাঙ্গাইল-জামালপুর হয়েও আসতে পারেন
মায়া লুকি লুকি, মায়া লুকি লুকি। আশে পাশেই কোথাও গান বাজছে। নেপালী মিউজিক। গানের মানে আমি জানিনা, কিন্তু সুর এবং তাল বেশ চমৎকার। খুব মিষ্টি। বেশ লাগছে গানটি শুনতে। স্থানীয় একজনকে জিজ্ঞেস করতে বললো এটি প্রেমের গান। বেশ জনপ্রিয় এটি এখানে। পরে ইউটিউব ঘেঁটে দেখলাম, এটি একটি লুকিয়ে লুকিয়ে প্রেমের গান। গ্যাংটকের