একখণ্ড স্বর্গ হিসেবে পরিচিত চায়ের দেশ শ্রীমঙ্গলের অপার নিসর্গে মন্ত্রমুগ্ধ হন প্রায় সকল পর্যটকই। পাহাড়ের কোলে ঘুমিয়ে থাকা চা বাগান, বিস্তীর্ণ হাওড়ের জলরাশি, অবারিত সবুজ বনানী এখানে সৃষ্টি করেছে অপরূপ সৌন্দর্যের এক উপাখ্যান। তাই প্রকৃতি প্রেমী ও ভ্রমণ পিপাসুদের অন্যতম একটি প্রিয় গন্তব্য হয়ে উঠেছে শ্রীমঙ্গল। এখানে উপভোগ করার মত অনেকগুলো চমৎকার
আমাদের দেশের অনাবিল গ্রাম-বাংলার সৌন্দর্যে দিগন্তজোড়া দীঘি এক অন্যতম অনুষঙ্গ। চিরায়ত বাংলার রূপে সৌন্দর্যের ভিন্ন মাত্রা যোগ করেছে সুবিশাল দিঘিগুলো। এই বাংলায় যেমন রয়েছে অনবদ্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের ভাণ্ডার আর প্রাচীন স্থাপনা তেমনি সেগুলোকে ঘিরে রয়েছে অসংখ্য উপকথা, লোককথা ও কল্পকাহিনী। তেমনি বিভিন্ন জেলার দিঘিগুলোকেও ঘিরে প্রচলিত আছে নানান লোককথা ও কল্পকাহিনী। আর
হাতিমূড়া/হাতিমাথা পাহাড় যা ত্রিপুরা ভাষায় মায়ুংকপাল ও চাকমা ভাষায় এদো সিরে মোন। এই পাহাড়ের কোল ঘেষে ত্রিপুরা পাড়ায় যাওয়ার জন্য সিঁড়িটি ১৩ জুন ২০১৫ সালে নির্মান করা হয়। পাহাড়টির মোট উচ্চতা প্রায় ১২০৮ ফিট যার মধ্যে ২৬৭ ধাপ বিশিষ্ট সিঁড়িটির মোট উচ্চতা প্রায় ৪০০ ফিট, গ্রামবাসীর সুবিধার্থে পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড এটি
কম্বোডিয়ার সিহানুকভিল রাজ্যের একটি দ্বীপ। এই দ্বীপটিতে খুব বেশি মানুষের ভীড় নেই। দ্বীপটির কিছু অংশ একেবারেই নির্জন। যারা নির্জনে প্রিয় মানুষের সঙ্গে নিরীবিলি সময় কাটাতে চান তাদের জন্য তো আদর্শ জায়গা। সমুদ্রের গাঢ় নীল জল, পাড়ে ধবধবে সাদা বালি, স্বচ্ছ পানি, পাহাড়, জঙ্গল, সব মিলিয়ে নিজেকে হারানোর মতো একটি জায়গা! পাশেই এম
শান্তি ও নির্মলতার জন্য নাগাল্যান্ড ভ্রমণ পর্যটন প্রেমীদের জন্য একটি চমৎকার বিকল্প হতে পারে। হিমালয়ের পাদদেশের অভ্যন্তরে প্রতিপালিত নাগাল্যান্ড ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত এক সবচেয়ে সুন্দর রাজ্য। নাগাল্যান্ড পর্যটন বিভিন্ন পর্যটন গন্তব্যস্থল জুড়ে পর্যটকদের একটি বিস্ময়কর সফরের জন্য আহ্বান জানায়। নাগাল্যান্ডের সংস্কৃতি কিংবদন্তী এবং ইতিহাসের একটি সংমিশ্রন। নাগাল্যান্ডে পর্যটকরা ভারতীয় নাগা সম্প্রদায়ের জাতিগত
এই সময়ে কাশ্মীর যাইয়েন না ভাই, অবস্থা গরম! যাদেরকেই জিজ্ঞেস করেছিলাম এখন কাশ্মীরের অবস্থা কেমন, ভ্রমনে যাওয়া যাবে কিনা, তাদের সবারই ছিলো এই রকম ভাষ্য। মানুষের নিষিদ্ধ বস্তুতে আকর্ষন বেশি! কাশ্মীরে টুরিস্টদের নিরাপত্তা নিয়ে নেটে ঘাঁটাঘাঁটি শুরু করলাম। যতটুকু বুঝলাম কাশ্মীর ভ্রমণকারীদের জন্য নিরাপদ, অনাখাংখিত ঘটনা ছাড়া। সিদ্ধান্ত নিলাম কাশ্মীরেই যাবো। ওঠ
অনেক দিন কোথাও ঘুরে যাওয়া হয় নাই। একটু রিফ্রেশ এর জন্য জায়গা খুজছিলাম। (tob) এর কল্যাণে পেয়ে গেলাম কাপ্তাই এর ভ্রমণ অভিজ্ঞতা । ফ্রেন্ড সার্কেলের সবাই কে জানাই দিলাম। এর মধ্যে ৫ জন সদস্য পাইলাম যাওয়ার জন্য। আমাদের প্ল্যান ছিল কায়াকিং + নৌকা ভ্রমণ করব। ২০ এপ্রিল,শনিবারে ভ্রমণ এর ডেট ঠিক করি।আমার
সিলেট ঘুরতে গিয়েছেন কিন্তু জাফলং যাননি তাহলে আপনার ঘুরতে যাওয়াটাই বিফল হয়ে যাবে। সিলেট থেকে জাফলং যেতে দুই ঘণ্টার একটু বেশি সময় লাগে।কিছুটা রাস্তা বেশ খারাপ কিন্তু বিছানাকান্দির মতো অত খারাপ না। সিলেট থেকে জাফলং, লালাখাল এবং শাহ পরানের মাজার সহ সারাদিনের জন্য সিএনজি ঠিক করলাম। লোকাল সিএনজি চালকরা একটু দুষ্টু প্রকৃতির।
মা’র মুখে ছোটবেলায় শুনতাম নীল পরীর গল্প৷ মা’র সেই ছেলে ভুলানো গল্পে চলে যেতাম কল্পনার রাজ্যে। পঙ্খীরাজ ঘোড়ায় চড়ে শুভ্র মেঘমালা ভেদ করে হাওয়ার তালে চলতো আমার স্বপ্নতরী। যখনই জিজ্ঞেস করতাম আম্মু কবে নিয়ে যাবে নীল পরীদের দেশে? মা তখন মায়াভোলা হাসি দিয়ে বলতো, সোনা তুমি তো অনেক ছোট, যখন অনেক বড়
গাঙ্গোত্রী থেকে তিনজন মিলে গোমুখের পথে ট্রেক শুরু করেছিলাম। চারদিকের সবুজ পাহাড়, দূরের শ্বেতশুভ্র পর্বতমালা, পাশ দিয়ে বসে যাওয়া প্রমত্তা গঙ্গা দেখতে দেখতে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিলাম। একটা যায়গায় এসে প্রথমবারের মত একটা স্বপ্নের ঝুলন্ত সেতু পেলাম সেটা গঙ্গার স্রোত ধারার সাথে মিশে যেতে চাওয়ায় একটি বেশ বড় ঝর্ণার সাথেই ঝর্ণা ধারার