রাতের খাবারের পাট চুকিয়ে লঞ্চের ব্রিজে এসেছি কিছুক্ষণ হলো। এতক্ষণে যারা ঘুমোবার ঘুমিয়ে পড়েছে। আমার মতন গুটিকতক লোক হয়ত জেগে সুন্দরবনের রাতের রোমাঞ্চ উপভোগ করছে, তবে ব্রিজটাকে মোটামুটি জনশূন্যই বলা চলে। কেবল দুপাশের সোফাদুটো দু'জনে দখল করে বসে আছি। ভদ্রলোকের কথায় নড়েচড়ে বসলাম। আমার কেবিনটা স্টারবোর্ডের দিকে, সুতরাং এপাশটার সোফায় একটা অধিকার
অনেক দিন থেকেই আম্মুকে নিয়ে কোথাও যাবো চিন্তা করছিলাম। প্রায় ২ মাস চিন্তা ভাবনা করেছি, বিভিন্ন ব্লগ পরেছি, টিওবি তে সিমলা মানালি নিয়ে লিখা গুলো পরেছি। অনেক চিন্তা ভাবনার পর ঢাকা- দিল্লির প্লেন টিকেট করে ফেল্লাম। কোথাও যাওয়ার ১ মাস আগে টিকেট করে ফেললে দাম আসলেই অনেক কম পরে। যদিও ভিসা হবে
রাত ৮ টায় আসতে বলছে। সারে ৮ টা বাজে বাসের খবর নাই। পৌনে নয়টায় বাস আসলো। কল্যাণপুর থেকে মিনি বাসে সায়দাবাদ যেতে হবে তারপর রাত ১১ টার শ্যামলির বাসে করে সরাসরি কাপ্তাই। ছোটো বেলায় কাপ্তাইকে চিনতাম জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র হিসাবে। কর্নফুলি নদীতে বাধ দিয়ে এই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রটি নির্মান করা হয়েছে। সকাল ৮ টা
কল্যানপুর পাবনা জেলার অন্তর্ভুক্ত ৫০ বছরের আগে জেগে ওঠা চরের একটি গ্রাম। যেই গ্রামে কিছুটা হলেও আপনি পূর্বের বাংলাদেশ এর একটা আচ পাবেন। মানুষের জীবনযাত্রা আচরণ সবকিছুই। প্রথমেই এ গ্রামে যেতে ঢাকার উত্তরা থেকে সকাল ৭ টায় জনপ্রতি ২৫ টাকা ভাড়ায় যাই নবিনগর। নবিনগর বাস স্টান্ড থেকে জনপ্রতি ৫০ টাকা ভাড়ায় যাই
গত মাসে ঘুরে এলাম Land of Smiles খ্যাত থাইল্যান্ড থেকে। অবভিয়াসলি থাইল্যান্ড ভ্রমণের সবচেয়ে আকর্ষণীয় পার্ট ছিল ফি ফি আইল্যান্ড ভ্রমণ। দ্বীপটা থাইল্যান্ডের দক্ষিণাঞ্চলে ক্রাবি প্রভিন্সে পড়েছে (থাইল্যান্ডের মোট প্রভিন্সের সংখ্যা ৭৭)। আন্দামান সাগরের উপর অবস্থিত ফি ফি এর আশেপাশে আরও কিছু ছোট ছোট আকর্ষণীয় দ্বীপ আছে। ফি ফি এবং এর আশেপাশের
আগরতলা থেকে প্রায় ৮০ কিলোমিটার পর অমরপুর শহর। এ শহর থেকে প্রায় চার কিলোমিটার পরই রাজখাং এলাকার গোমতী নদীতে ‘ছবিমুড়া’ নৌকা ঘাট। সেখান থেকে নৌকায় যেতে হয় ছবিমুড়া এলাকায়। নদীর দু’দিকে ঘন জঙ্গলের ভেতর দিয়ে কিছুক্ষণ নৌকায় ভেসে গেলে নদীর গায়ে দেখা মিলবে প্রতীমার। কথিত আছে, প্রাচীনকাল থেকে জমাতিয়া উপজাতি সম্প্রদায়ের বসবাস
ঢাকার আসেপাশে ঘুরতে চাইলে টাঙ্গাইল থেকে ঘুরে আসতে পারেন। এটা কাছে হওয়ায় আর রাস্তা ভালো হওয়ায় এখন একদিনেই ঘুরে আসা যায়। ঢাকা কল্যাণপুর থেকে টাঙ্গাইল যাবার এসি বাস আছে, সোনিয়া/বিনিময়। আর মহাখালী বাসস্টান্ড থেকেও কয়েকটা বাসই টাঙ্গাইলে যায়, নিরালা হচ্ছে সবচেয়ে ভালো। জ্যাম না থাকলে ঘণ্টা দুয়েকের মধ্যে পৌছে যাবেন, পুলিশ লাইন
স্থানীয় ভাবেই একে নীল পানির লেক বলা হয়। এছাড়া চীনা মাটির পাহাড় ও ঠিক এটার সাথেই। ওখানে গেলে একসাথে দুটোই দেখা হবে।পাহাড়ের উপর কষ্ট করে ওঠার পর লেক টা দেখলে মন ভালো হয়ে যায়। ছুটির দিনগুলো ছাড়া সাধারণত পুরো পাহাড় ই জনশূন্য থাকে।গম্ভীর কষ্টসাধ্য পাহাড়ে এই লেক শান্তির পরশ দেয়। ঢাকা থেকে
রাঙামাটি খুব ই বৈচিত্র্যময় একটা ট্যুরিস্ট স্পট। যতবার যাবেন নতুন মনে হবে। বর্ষার এক রূপ, শীতের আরেক। পাহাড়, ঝর্ণা, নীল পানির লেক, কায়াকিং, রাজবাড়ি, বাঁদরের দুষ্টামি, বৈচিত্র্যময় বিভিন্ন খাবার, 🍍আনারস 🍍, রঙ বেরঙের উপজাতিদের ঝলমলে পোশাক, তাদের জীবনযাত্রা …আরো অনেক কিছু!😆 Ever young Rangamati 😍 এতো কিছুর মধ্যে রাঙামাটি শহরে পুলিশ বিভাগের উদ্যোগে তৈরি হয়েছে
বন্ধুরা মিলে অনেকদিন ধরেই প্ল্যান করতেছিলাম কোলাহলমুক্ত কোন জায়গায় যাওয়ার।অনেক খুঁজে আর মানুষের রিভিও দেখে সোনাদিয়া দ্বীপটাকেই বেছে নিলাম।আমরা চট্টগ্রাম থেকে গিয়েছিলাম এবং সংখ্যায় ছিলাম ৬জন।পরে অবশ্য ওখানে ৬ জনের অন্য একটা গ্রুপ এর সাথে দেখা হয়েছিলো।।ওরা ময়মনসিংহ থেকে এসেছে।।ওদের সাথে পেয়ে ট্যুর টা আরো জমে গেছে।। যাই হোক এবার ট্যুরের বর্ননা