দেশের সবথেকে বড় ফুলের বাজার এবং ফুল চাষের এলাকা ঘুরে আসতে পারেন একদিনেই।

রাতে ঢাকা থেকে সরাসরি যশোরের অনেক বাস আছে পছন্দসই বাসে উঠে পড়ুন (হানিফ ভালো এই রোডে আমার মতে )। পৌছে যাবেন ভোরের আলো ফোটার আগেই যশোরে। নাশতা করে নিন যশোরে। তারপরে যশোর বেনাপোল লোকাল বাসে উঠে পড়ুন গদখালী বাজার পর্যন্ত যাওয়ার জন্য (25 টাকা ভাড়া)। 9-10 টা পর্যন্ত বাজার থাকে এরপরে বিক্রি

ফুলের রাজ্য যশোরের গদখালী থেকে

ঘুরে আসুন ফুলের রাজ্য যশোরের গদখালী থেকে, গ্রামের পর গ্রাম এরকম ফুলের ক্ষেত চোখে পড়বে, সারাদেশের ফুলের চাহিদার অন্তত ৭০ ভাগ ফুল নাকি এই গদখালীতেই উৎপাদন করা হয়। যেভাবে যাবেন: বাস: ঢাকা থেকে বাসে যশোর চলে আসুন, নন এসি বাস ভাড়া ৪৮০-৫০০ টাকা আর এসিতে ৭৫০-৮৫০ টাকা। এরপর যশোর শহরের চাঁচড়া বাসস্ট্যান্ড

মিশন কাশ্মির

কাশ্মির ভ্রমনের ইচ্ছা আর সবার মত আমারো ছিল। অনেক দিন ধরে ইচ্ছাটাপুষিয়ে রেখেছিলাম। সবাই কে দেখতাম বিভিন্ন টুর প্যাকেজ এ করে কাশ্মির ভ্রমনে যায়। কিন্তু তাদের খরচের কথা শুনার পর কখনোই কাশ্মির ভ্রমনের দু:সাহস করি নাই। কিছুদিন আগে জীবনের প্রথম ইন্ডিয়ান ভিসা সিল পাওয়ার পর ভাবলাম যাই ইন্ডিয়ে ঘুরে দেখে আসি। যেহেতু

ফুলের রাজধানী যশোর

নানা রঙের বাহারী ফুলের চাষ হয়ে থাকে যশোরে। ভোর থেকে সে ফুল নিয়ে জড়ো হতে থাকে ফুল ব্যবসায়ীরা। সকাল ৮টা নাগাদ জমে উঠে "গদখালী ফুলের বাজার।" বলা হয়ে থাকে দেশের ৭০% ফুলের জোগান যশোর থেকে হয়। গোলাপ, গ্লাডিওলাস, গাদা, রঙ বেরঙের জারবেরা কি নেই এই গদখালী বাজারে। এ যেন ফুলের স্বর্গ, শুধু

গাদা ফুলের বাগান

গাদা ফুলের বাগান। পিছনে যে বিশাল মাঠ দেখা যাচ্ছে জানুয়ারীর মাঝামাঝিতে সেখানটা জুড়ে থাকে নানা ফুলের সমাহার। গ্লাডিওলাস, জারবেরা, গোলাপ, গাদাসহ আরো কত ফুল। আমি গিয়েছিলাম ২৫ নভেম্বর তখন সব মাঠেই ফুলের গাছ লাগানো হচ্ছে। স্থানীয় চাষী বললো, "আসবেন জানুয়ারীতে তখন দেখবেন শুধু ফুল আর ফুল। টিভিতে যে ফুলের ছবি দেখেন সব