মহামায়া লেক মিররসরাই।

ঘুরে আসলাম মহামায়া লেক মিররসরাই। ঢাকা চট্রগ্রাম হাইওয়ে থেকে মাত্র দুই কিঃমিঃ ভিতরে। খুবই সুন্দর আর পরিপাটি। সাথো কায়াকিং। নরমালি একঘন্টা ৩০০টাকা আর স্টুডেন্ট হলে ২০০ টাকা। একটাতে দুইজন। লেক টা দেখার মত সুন্দর, পাশেই আছে ঝরনা। যাওয়া চট্টগ্রাম থেকে ঢাকাগামী যে কোন বাস ( একে খান টু ঠাকুরদিঘী বাজার ৫০টাকা।) মিররসরাই

বাঁশবাড়িয়া সমুদ্র সৈকত

এককথায় অসাধারণ😍 যারা যেতে চান তাদের জন্য ডিটেইলস টা.... চট্টগ্রাম এর একে খান থেকে যেকোন বাসে উঠে চলে যাবেন বাঁশবাড়িয়া বাজার।ভাড়া ৪০-৫০টাকা নিবে। তারপর ওখানে নামলেই সমুদ্র সৈকতে যাওয়ার ডিরেক্ট সি এন জি আছে।২০টাকা পার পারসন।।।। শেষ,অল্প খরচে বেশি লাভ😍 একটু বেশিই ভাল্লাগসে জায়গাটা💜 ছবিটা একটু এডিট করা,অরজিনাল টা পাচ্ছিনা।কিন্তু জায়গাটা আসলেই

চট্টগ্রাম থেকে কম খরচে সহজে ঘুরে আসুন দার্জিলিং

একটু ইচ্ছা থাকলেই চট্টগ্রাম থেকে সহজে ঘুরে আসতে পারবেন স্বপ্নের দার্জিলিং ও কলিম্পং । দেখে আসতে পারেন কাঞ্চনজঙ্গার ( পৃথিবীর ৩য় বৃহত্তম পর্বতমালার) অপরূপ সৌন্দর্য, দার্জিলিং এর রক গার্ডেন, ঘুম MONESTRY, বাতাসিয়া লুপ, ঘূম স্টেশন, জাপানিজ পিস প্যাগোডা, হিমালয়ান স্টেশন ( UNESCO WORLD HERITAGE), টী গার্ডেন, HIMALAYAN MOUNTAINEERING INSTITUTE, BENGAL NATURAL HISTORY

রাঙামাটি

রাঙামাটি বাংলাদেশের এক অপার সুন্দর এবং ছিমছাম গুছানো শহর। রাঙামাটি বাংলাদেশের দক্ষিন পূর্ব দিকে অবস্থান। চট্টগ্রাম থেকে ৬৭ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। দেশ এবং দেশের বাইরে থেকে অসংখ্য পর্যটক সমাগম ঘটে এই রাঙামমাটিতে। অথচ অনেকেরি এখানে থাকা খাওয়া ব্যাপারে ধারণা কম বা একেবারেই নেই। আপনি রাঙামাটিতে হোটেলে ৬০০-৪০০০ টাকা মুল্যের রুম পাবেন। সেগুলাতে

চট্টগ্রামের মনোরম সূর্যাস্ত দেখা

বাটালি পাহাড় থেকে চট্টগ্রামের ফুল ভিউ এবং সূর্যাস্ত দেখা যায় ....যা কিছুটা সময় আপনাকে বিমোহিত করবে ; কিভাবে যাবেন ১. অলংকার থেকে টাইগারপাস আসার সময় বাটালি পাহাড় বললে নামায় দিবে ভাড়া ১০ টাকা ২. বহদ্দারহাট থেকে টাইগারপাসে নেমে হেটে ১৫ মিনিট লাগবে , ভাড়া ৭/৮ টাকা ৩. নিউ মার্কেট থেকে টাইগারপাস নেমে

খৈইয়াছড়া ঝর্না।

ঢাকা থেকে HIACE গাড়ি নিয়ে রাত 5:00 am. যাত্রা শুরু করছিলাম আমরা 12 জন। চট্টগ্রামের মিরসরাই এর বড়তাকিয়া বাস স্ট্যান্ড এর একটু আগেই হাতের বাম দিকের রোড খৈইয়াছড়া ঝর্না। ঐ রোড ধরে দুই কিলো গাড়ি / সিএনজি নিয়ে যাওয়া যায়। তারপর ওখান থেকে আরো দুই কিলো পথ হাটলেই আপনি চলে যাবেন প্রকৃতির

যাহা বলিব সত্য বলিব.

সবাইকে পাহাড়ে যেতে শুনেছি, পাহাড়ের চুড়ায় উঠে মেঘের সাথে গা ভাসিয়ে দিতে শুনেছি। কিন্তু নিজে কখনো যাইনি, মেঘের সাথে গা ভাসানোও হয়নি। অনেক দিনের সে ইচ্ছে কিছুটা পুরন হয়েছে চন্দ্রনাথের পাহাড়ের চুড়ায় উঠে। গত শুক্রবার সকালে ঘুম থেকে উঠে বেরিয়ে পরি চন্দ্রনাথের পাহাড়ের উদ্দেশ্যে। চট্টগ্রাম থাকার সুবাদে আমার খুব কাছেই ছিল গন্তব্য।

এক ঢিলে তিন পাখি!

হ্যা মাত্র একদিনেই ঘুরে আসতে পারেন খৈয়াছড়া ঝর্ণা, চন্দ্রনাথ পাহাড় এবং বাশবাড়িয়া সমুদ্র সৈকতে। যাবার উপায়- রাত ১০:৩০ কিংবা ১১:৩০ এর চট্টগ্রামগামী ট্রেনে উঠে চলে যান ফেনী জাংশন(শোভন চেয়ার -২৪৫), সেখানে থেকে ট্রেনে (২০ টাকা)চলে যান বার তাকিয়া কিছুক্ষন হাটলেই খৈয়াছড়া যাবার পথ পেয়ে যাবেন, সেখান থেকে সিএনজি(২০ টাকা) র মাধ্যমে মেই

কুমিল্লা ওয়ার সিমেট্রি।

শ পাঁচেক টাকা খরচ করে দিনে দিনে ঘুরে আসতে পারেন কুমিল্লা ওয়ার সিমেট্রি। বাংলাদেশে দুটি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ওয়ার সিমেট্রি আছে। একটি কুমিল্লায়, অপরটি চট্টগ্রামে। কুমিল্লারটি তূলনামূলক বড় ও সুন্দর মনে হলো আমার কাছে। ময়নামতি ওয়ার সিমেট্রি স্থানীয়ভাবে ইংরেজ কবরস্থান নামে পরিচিত। ময়নামতি রণ সমাধিক্ষেত্র মূলত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে (১৯৩৯-১৯৪৫) নিহত ভারতীয় (তৎকালীন) ও