সীতাকুণ্ড এবং চট্টগ্রাম শহরে ঘুরে দেখা

উদ্দেশ্য ছিল এবারের বিজয় দিবস পালন করব চন্দ্রনাথের চূড়ায়। যেই কথা সেই কাজ। ৬ জন মিলে প্ল্যান ফিক্সড করলাম। সাগর সৈকত আমাকে বেশি টানে তাই আমার উদ্দেশ্য পড়ন্ত বিকেলে বিচগুলো ঘুরে দেখা। গ্রুপে পাহাড় বা ঝর্ণা লাভার আছে তাই সব মিলিয়ে প্ল্যান। #চন্দ্রনাথ পাহাড় #গুলিয়াখালি বিচ #সীতাকুণ্ড ইকো পার্ক #সুপ্তধারা ও সহস্রাধারা ঝর্ণা #বাশাবাড়িয়া বিচ #নেভাল ভেন্যু #পতেঙ্গা বিচ

অবশেষে ঘুরে আসলাম চন্দ্রনাথ পাহাড়

হাটু আর কোমরের ব্যাথা এখনো ভাল হয়নি :-D।১২০০ফুট উপরে উঠা এত সহজ না :-D একদিনের ট্যুর ছিল।৬জন বন্ধু মিলে বেশ ভাল একটা ট্যুর দিলাম।কিন্তু আমাদের কিছু ভুল ছিল।যেমন:- ১)সকালবেলা তেমন একটা নাস্তা না করেই পাহাড় এ উঠেছি। ২)সবচেয়ে বড় ভুলটা করেছি পানি না নিয়ে উঠেছি।আপনারা পানির বোতলের সাথে শুকনা খাবার নিয়ে যেতে পারেন... আমাদের

চন্দ্রনাথ পাহাড়

সীতাকুণ্ড বন্দর নগরি চট্টগ্রাম এর অন্যতম প্রসিদ্ধ স্থান। শুধুমাত্র চট্টগ্রামেরই নয় বাংলাদেশের অন্যতম সুন্দর প্রাকৃতিক পরিবেশের লীলাভুমি সীতাকুণ্ড। আর এই সীতাকুন্ডের বিভিন্ন আকর্ষনের মধ্যে অন্যতম হলো চন্দ্রনাথ পাহাড়। এই পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত বিখ্যাত চন্দ্রনাথ মন্দির। এই চন্দ্রনাথ পাহাড়ের উচ্চতা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১২০০ ফুট। সিড়ির সংখ্যা প্রায় ,২২০০+টি।। রাস্তা এতই চড়াই যে

চন্দ্রনাথের পাহাড়ের চুড়ার গল্প

সবাইকে পাহাড়ে যেতে শুনেছি, পাহাড়ের চুড়ায় উঠে মেঘের সাথে গা ভাসিয়ে দিতে শুনেছি। কিন্তু নিজে কখনো যাইনি, মেঘের সাথে গা ভাসানোও হয়নি। অনেক দিনের সে ইচ্ছে কিছুটা পুরন হয়েছে চন্দ্রনাথের পাহাড়ের চুড়ায় উঠে। গত শুক্রবার সকালে ঘুম থেকে উঠে বেরিয়ে পরি চন্দ্রনাথের পাহাড়ের উদ্দেশ্যে। চট্টগ্রাম থাকার সুবাদে আমার খুব কাছেই ছিল গন্তব্য।

এক ঢিলে তিন পাখি!

হ্যা মাত্র একদিনেই ঘুরে আসতে পারেন খৈয়াছড়া ঝর্ণা, চন্দ্রনাথ পাহাড় এবং বাশবাড়িয়া সমুদ্র সৈকতে। যাবার উপায়- রাত ১০:৩০ কিংবা ১১:৩০ এর চট্টগ্রামগামী ট্রেনে উঠে চলে যান ফেনী জাংশন(শোভন চেয়ার -২৪৫), সেখানে থেকে ট্রেনে (২০ টাকা)চলে যান বার তাকিয়া কিছুক্ষন হাটলেই খৈয়াছড়া যাবার পথ পেয়ে যাবেন, সেখান থেকে সিএনজি(২০ টাকা) র মাধ্যমে মেই

একদিনে চন্দ্রনাথ পাহাড় আর নাপি্ত্তছড়া ঝর্ণা

রাতের ১১.০০ সময় বাসে উঠলাম এনা পরিবহণ ভয়ে ছিলাম সকালে ঠিক মত পৌছাবো কীনা😊 ভালভাবেই সকাল ৫ টার সময় নামলাম। সীতাকুণ্ড বাজার কাউন্টার এ ১ ঘন্টা ২০ মিনিট মত বসে ছিলাম। তারপর সকালের নাস্তা করে সিএনজি তে ৫০ টাকা দিয়ে গেলাম পাহাড়ের নীচ পর্যন্ত।বাঁশ নিলাম যারা যাবেন অবশ্যই বাঁশ নিবেন।আরো একটা গ্রুপের দেখা

চন্দ্রনাথ পাহাড় এবং মন্দির

চন্দ্রনাথ পাহাড় এবং মন্দির ... <3 হিন্দুধর্মালম্বীদের তীর্থস্থান, অন্যতম শক্তিপীঠ। এখানে সতী দেবীর ডান হাত পড়েছিল, গ্রন্থমতে। প্রতিবছর শিবরাত্রিতে বিশেষ পূজা হয়, তাছাড়া প্রতিদিন অনুসারী এবং ট্যুরিষ্ট যাওয়া-আসা করে। পশ্চিমে সমুদ্রের হাতছানি এবং সীতাকুন্ড শহর, পূর্বে পাহাড়ের রেঞ্জ সাদা মেঘের ভেলা, আর আপনি ১১৫০ ফিট উচুতে হলুদ, বেগুনি সাদা ছোট ছোট ফুলের

চন্দ্রনাথ পাহাড়!!

এখন পর্যন্ত যারা এখানে যান নি , আপনার জীবনের সমস্ত এ্যাডভেঞ্চার এর সাথে যুক্ত করতে পারেন নতুন একটি নাম - চন্দ্রনাথ পাহাড় ৷ মূলত এটি হিন্দু ধর্মালম্বীদের তীর্থস্থান হিসেবে পরিচিত ৷ তাই আপনি যখন এই পাহাড়ে যাবেন , তখন ছোট-বড় শখানেক বা তার কিছু কম সংখ্যক মন্দির দেখতে পাবেন । হাজার বছড়ের