প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এক অপরূপ লীলাভূমি। প্রকৃতিকে একান্তে অনুভব করার জন্য স্থানটি বেশ উপযোগী। পাহাড়ে ঘন সবুজ বন, নদী, চা-বাগান ও নানা জাতের বৃক্ষের সমাহার লালাখালজুড়ে। যেদিকেই তাকাবেন সেইদিকেই সবুজ আর নীলের সমাহার। যে ভাবে ঘূড়বেনঃ লালাখাল ঘুড়ে উপভোগ করতে পারেন নৌকার মাধ্যমে । এখানে ২ ধরনের নৌকা আছে ইঞ্জিন ও ইঞ্জিন ছাড়া।
এরকম স্বচ্ছ জলে একবার সাতার কাটতে কার না ইচ্ছে হয়...! হালকা সবুজ রঙের পানি,১৫-২০ ফুট গভীর কিন্তু একদম নিচ পর্যন্ত দেখা যায়,রৌদ্রময় দিনে আপনি অনায়াসে পানিতে নৌকার ছাড়া দেখতে পারবেন!কখনো কখনো মনে হবে নৌকাগুলো পানিতে নয় শুন্যে ভাসছে! কিভাবে যাবেনঃ আফসোসে কথা হলো জায়গাটা বাংলাদেশে নয়,ইন্ডিয়ার ডাউকি। আমরা আমরা বাংলাদেশের জাফলংয়ে দাঁড়িয়ে
ঢাকা থেকে ট্রেনে সিলেট। এক রাত আবাসিক হোটেলে থাকা যায়। যদিও বাসে সময় সাশ্রয় হবে। সকাল ৭ টা তে রওনা দিলে জাফলং থেকে ফিরতে বেশি বেলা হয় না, দুপুর ৩টের মধ্যেই ফেরা যায় শহরে। ভেবেছিলাম বিছানাকান্দি যাব, কিন্তু জাফলংয়েরই জয় হলো। মেঘালয় পাহাড়ের ঝর্ণায় জাফলং অন্যতম। না বাস, না মাইক্রো, আমার হতচ্ছাড়া
ঢাকা থেকে ট্রেনে সিলেট। এক রাত আবাসিক হোটেলে থাকা যায়। যদিও বাসে সময় সাশ্রয় হবে। সকাল ৭ টা তে রওনা দিলে জাফলং থেকে ফিরতে বেশি বেলা হয় না, দুপুর ৩টের মধ্যেই ফেরা যায় শহরে। ভেবেছিলাম বিছানাকান্দি যাব, কিন্তু জাফলংয়েরই জয় হলো। মেঘালয় পাহাড়ের ঝর্ণায় জাফলং অন্যতম। না বাস, না মাইক্রো, আমার হতচ্ছাড়া
প্রকৃতি কন্যা নামে পরিচিত সিলেটের জাফলং। মূল শহর থেকে ৬২ কিলোমিটার উত্তর-পূর্ব দিকে ভারতের মেঘালয় সীমান্ত ঘেঁষে যার অবস্থান। পিয়াইন নদীর সচ্ছ পানি, সীমান্ত ঘেঁষে আকাশের দিকে হেলে পরা ডাইকি পাহাড়, নানা রঙের নুড়ি পাথর, ডাউকি ব্রিজ, অপরুপ মেঘরাশি সব মিলে এক অন্যরকম ভাললাগা। শীত অথবা বর্ষা সব সময় ঘুরার জন্য জাফলং
সিলেটে অনেকেই গেছেন, অনেক প্ল্যান অনেক পোস্ট আছে,আমি জাস্ট আমার এক্সপিরিয়েন্স এর কিছু অংশ শেয়ার করছি। বর্ষাকালে গিয়েছিলাম , আমি বলব এটা একই সাথে সৌভাগ্য আর দুঃভাগ্য ছিলো আমাদের... যাই হোক সিলেটের আসল রুপ দেখতে হলে বর্ষাকাল ই বেস্ট আমরা ৬ জন ছিলাম, আর আমাদের ট্যুর স্পট ছিল হাম হাম ঝর্ণা ,
সিলেটের বড় পাহাড় দেখতে যাওয়া বা মেঘালয়ের পাহাড় মানেই জাফলং,বিছানাকান্দি। কিন্তু আকাশ পরিষ্কার থাকলে শহর থেকেই তা উপভোগ করা যায়। সিলেটকে বোধহয় এজন্যেই মেঘালয়ের পাদদেশ বলা হয়। ঢাকা থেকে যারা সড়কপথে যাবেন তারা হুমায়ন রশীদ চত্ত্বরের ব্রিজে নেমে এই মনোরম দৃশ্য অবলোকন করতে পারবেন। ভোরের আলো যখন ফুটতে শুরু করে তখনই বেস্ট
জাফলং বেড়াতে যায়নি এমন লোক বাংলাদেশে খুব কমই আছে। আমি গিয়েছি অসংখ্যবার। জায়গাটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে পরিপূর্ণ বলে আমি বারবার গিয়েও অতৃপ্ত থেকেছি। যখনি সুযোগ হয়েছে তখনি যেতে এতটুকু দ্বিধা করিনি। যদিও দেশের ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা অনেক প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি এখনো আমার দেখা হয়নি। বান্দরবন, খাগড়াছড়ি, সেন্ট মারটিন যাই যাই করে এখনো যাইনি।