অনেক সুন্দর, পরিষ্কার এবং শান্তি পূর্ণ একটি শহর

ঘুরে আসুন জয়পুর, দা পিঙ্ক সিটি, রাজস্থানের ক্যাপিটাল। কিভাবে যাবেন? ঢাকা থেকে কলকাতা বাসে তারপর কলকাতা থেকে জয়পুর প্লেনে ৬৫০০ টাকা অথবা কলকাতা থেকে দিল্লি ট্রেনে রাজধানি বেশ ভাল অপশন এবং দিল্লি থেকে জয়পুর ডাবল ডেকার ট্রেনে এ যাবেন ৪ ঘনটায়, আমি ট্রেনের ফেয়ার সঠিক জানি না যেহেতু ওইটা দিয়ে যাতায়াত করি

পিংকসিটি জয়পুর

ইন্ডিয়ার রাজস্থান প্রদেশের রাজধানী এবং সুসজ্জিত রঙ্গিন এই শহর স্থাপিত হয় ১৭৭২ সালে মহারাজা জয়সিং-2 এর সময়। ১৮৭৬ সালে Prince of Wales(Edward VII) কে স্বাগত জানানোর জন্য তৎকালিন রাজা Sawai Ram Singh পুরো শহরকে গোলাপি রঙ্গে রাঙ্গিয়ে তোলে। তাই একে পিংকসিটিও বলে। সুন্দর এই শহর দেখার লোভ সামলাতে না পেরে তাই এই

জয়পুর

জয়পুর আমার দেখা সবচেয়ে উন্নত শহর রাজস্থানের মধ্যে। হাজার-হোক মেট্রো সিটি বইলা কথা। রাতের অন্ধকারে যখন ষ্টেশন এ নামলাম তখন ও দিনের মত লোকজনে ভরপুর জয়পুর জংশন। রাজস্থানের বেশীরভাগ স্টেশন এই আমি দ্রুত গতির ওয়াই ফাই পেয়েছি জয়পুর ও তারপর ব্যতিক্রম নয়। ৭ প্লাটফর্ম এর বিশাল এক ষ্টেশন। জয়পুরের আরো বেশি যা

আজমীর শরীফ, রাজস্থান

হযরত খাজা মইনুদ্দিন চিশতি (র:) এর মাজার যা খাজা বাবার মাজার নামে বেশি পরিচিত। জাতি ধর্ম নির্বিশেষে প্রতি বছর লক্ষ লোক এখানে আসে। ১১৯৪ সালে হিন্দু রাজা পৃথিরাজ চৌহান কে মুহাম্মদ ঘুরী তরাইনের যুদ্ধে পরাজিত করার পর ইসলাম ধর্ম প্রচারের জন্য খাজা মইনুদ্দিন চিশতি (র:) আজমীর গমন করেন। প্রতি বছর ১-৬ রজব

অ্যাম্বার ফোর্ট, জয়পুর

ছবির মত সাজানো শহর জয়পুর যেটা গোলাপী শহর নামে পরিচিত। এইই পিংক সিটির ভেতরে ‘আমবার প্যালেস’। মহাসড়কের দুই পাশে বিশাল উঁচু পাহাড়। পাহাড়গুলো মার্বেল পাথরে ভর্তি। বলা যায়, পাথরের পাহাড়। আর এই পাথরের পাহাড় খোদাই করে তৈরি করা হয় ‘আমবার প্যালেস’। দূর থেকে পাহাড়চূড়ার এই প্যালেস দেখলে মন জুড়িয়ে যায়। পাহাড়চূড়ায় ওঠার

ইন্ডিয়া ট্রিপ- দিল্লি, আজেমর, জয়পুর, আগ্রা এবং কলকাতা

প্রথমেই দুঃখিত যে খরচের বিস্তারিত হিসাব দিতে পারছি না বলে। ফ্যামিলি মেম্বারসরা গিয়েছি বলে ওভাবে হিসাব রাখা সম্ভব হয় নাই। আমরা ঢাকা থেকে দিল্লি এবং কলকাতা থেকে ঢাকার প্লেনে আসা যাওয়া করেছি। বুকিং ডট কম থেকে সব হোটেল বুক করেছি এবং পরে স্নংশ্লিষ্ট হোটেল এর সাথে মেইল করে রি-কনফার্ম করে নিয়েছি। প্লেন