-At first, the intoxication was to visit historical places or tourist places. That intoxication has become lighter. Now the intoxication is just traveling. Visiting Bangladesh. Whether a place is strangely beautiful or not, on the way to Bangladesh, sitting in a vehicle with two eyes to see why the mind is full.
সবাইতো সাজেক যায় আমার মতো যারা গরিব মানুষ তারা সকাল-সন্ধ্যা সময়ে ঘুরে আসতে পারেন 😂 ★★সংক্ষিপ্ত ইতিহাসঃ- ইসলাম জগতের প্রথম খলিফা হযরত আবু বকর সিদ্দিকী (রাঃ) বংশধর বলিয়াদী নবাব কুতুব উদ্দিন সিদ্দিকীর পুত্র সাদ উদ্দিন সিদ্দিকী বলিয়াদী এস্টেটের প্রথম কর্ণধর ছিলেন। বর্তমান বলিয়াদী এস্টেটের মোতওয়াল্লী চৌধুরী তানভীর আহম্মদ সিদ্দিকী। মুঘল সম্রাট জাহাঙ্গীর ১৬১২
দেশের অনেক সুন্দর সুন্দর জমিদার বাড়ীগুলো এখন কেবল স্মৃতি, পড়ে আছে শুধু ধ্বংসাবশেষ। কিন্ত মহেড়া জমিদার বাড়ী বাড়ীটা এখনো ভাল অবস্থায় আছে। আমাদের ঐতিহ্যের অনেক কিছুই আমরা ধ্বংস করেছি, সামান্য যে কয়েকটা অবশিষ্ট আছে সেগুলোরও নেই তেমন কোন প্রচার। মহেড়া জমিদার বাড়ীর কথা আমি নিজেই জানতাম না, আমার ধারনা অনেকেই জানেন না।
খরচঃ ৭৫০/- থেকে ৮৫০/- সকাল বেলা প্রথমে যমুনা রিসোর্টে(বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব)যেতে পারেন। দুপুরে এলাঙ্গা বাসস্ট্যান্ড হয়ে টাঙ্গাইল নতুন বাসস্ট্যান্ড। এরপর শহরের নিরালা মোড়ে এসে দুপুরের খাবার খেয়ে বেবি স্ট্যান্ড এলাকা থেকে সিএনজি রিজার্ভ(৩০০-৪০০ টাকা) করে মাওলানা ভাসাণী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় হয়ে আতিয়া মসজিদ(১৬০৯ সালে নির্মিত এই মসজিদের ছবি পুরাতন ১০টাকার নোটে
ঢাকার আশেপাশে একদিনের জন্য বেড়াতে যাওয়ার পরিকল্পনা করলে ঘুরে আসতে পারেন টাঙ্গাইলের মহেড়া জমিদার বাড়ি থেকে। জমিদার বাড়ির অপূর্ব কারুকাজ ও নির্মাণশৈলী আপনাকে মুগ্ধ করবে নিশ্চিত।বিশাল এলাকা জুড়ে মহেড়া জমিদার বাড়ি অবস্থিত। হঠাৎ দেখলে মনে হবে সবুজ ঘাসের চাদরে যেন ফুটে আছে বিশাল শ্বেতপদ্ম! একটি নয়, পাশাপাশি কয়েকটি ভবন দাঁড়িয়ে আছে কালের
পীরগাছা,টাঙ্গাইল বিশাল আয়তনের মধ্যে অসংখ্য সাড়িতে দাঁড়ানো অগণিত রাবার গাছ আপনাকে মুগ্ধ করে তুলবে নি:সন্দেহে! সাড়ি সাড়ি রাবার গাছ দেখে আপনার মনে হবে একদল বৃক্ষসৈন্য দাঁড়িয়ে আছে আপন মহিমায়। নিজ স্থান রক্ষায় সর্বদা প্রস্তুত। হাতে ক্যামেরা থাকলে (নয়তো আপনার মোবাইলেই!) তুলে ফেলতে ইচ্ছে করবে অনেকগুলো ছবি। ছবির মতই সুন্দর এই রাবার বাগান। অসম্ভব
ঢাকার অদূরে টাঙ্গাইলের মির্জাপুরের মহেড়া ইউনিয়নিয়নের মহেড়া গ্রামে অবস্থিত মহেড়া জমিদার বাড়ি , যেখানে নীলাকাশ, ছোট করে ছেটে রাখা সবুজ ঘাসের কার্পেট, শতাধিক বর্ষের সহস্রাধিক স্মৃতি বিজড়িত সুরম্য ভবনসমূহ সৌন্দর্যের ডালি সাজিয়ে দর্শনার্থীর অপেক্ষায় থাকে , যা আমাদের পূর্বপুরুষদের ঐতিহ্যের কথা স্মরণ করে দেয় । টাংগাইলে অনেকগুলো জমিদার বাড়ি আছে , মহেড়া
নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের সবচেয়ে সুন্দর জমিদার বাড়ী! এরচেয়ে আরো অনেক বড় বড় আছে কিন্তু এত সুন্দর আর কোনটা দেখি নি। এখানে আমার দ্বিতীয়বার যাওয়া। এই জায়গার বিষয়ে নতুন একটা আপডেট দিতে চাচ্ছি। আজকে গিয়ে দেখলাম জমিদার বাড়ির পিছনে যে পুকুর ছিল তারও পিছনে খুব সুন্দর একটা পার্কের মত বানানোর কাজ চলছে এবং আজকেই
কম খরচে ঢাকার আশেপাশেই ঘুরা যায় এমন অনেক সুন্দর জায়গায় আছে। যেখানে আপনি একদিনেই সহজে ঘুরে আসতে পারবেন। চলুন জেনে নেই জায়গাগুলো সম্পর্কে – মোট ১৩ টি জায়গার বর্ণনা দেয়া আছে এখানে ১/ গোলাপ গ্রাম নদী পথ পার হয়ে ছোট্ট একটি গ্রাম। তবে গ্রাম হলেও পুরোটাই গোলাপের বাগান দিয়ে পরিপূর্ণ। এখানে গেলে
টাঙ্গাইল জেলার মির্জাপুরে অবস্থিত প্রাচীন জমিদারবাড়ি মহেড়া। এতো সুন্দর ও সযত্নে সংরক্ষিত মিদারবাড়ি এদেশে দ্বিতীয়টি নেই । মির্জাপুরে ঢাকা- টাঙ্গাইল মহাসড়কের চার কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত এ মহেড়া জমিদারবাড়ি। ১৯৭২ সাল থেকে এ সুরম্য এ বাড়িতে পুলিশ ট্রেনিং সেন্টার থাকায় পুরো জমিদারবাড়ি খুবই ভালো অবস্থায় সংরক্ষিত আছে। ঢাকা থেকে দিনে দিনেই ঘুরে আসা