ঘুরে আসুন পানাম নগর থেকে, ঢাকা থেকে খুব কাছে দিনে যেয়ে দিনেই ফিরে আসতে পারবেন, পরিবারের সবাইকে নিয়ে ঘুরে আসুন। আমরা চার জন গিয়েছিলাম গত শনিবার দুপুরে লাঞ্চের পর-পরই বের হয়ে গিয়েছিলাম, গুলিস্তান স্টেডিয়াম মার্কেট এর সামনে থেকে বোরাক এসি বাস প্রতি জন ৫৫ টাকা করে মোগড়াপাড়া পর্যন্ত, তারপর সেখান থেকে ইজি
শেষ বিকেলের খাবার টাই যে রাতের আহার হবে সেটা কেউই ভাবিনি! কারণ শেষ বিকেলে খেয়ে দেয়ে দেশীয় স্বাভাবিক নিয়ম অনুযায়ী বেড়াতে বের হলাম যে যার মত। সবাই ফিরবে যার-যার মত রাতের খাবার খেয়ে, নির্ধারিত সাময়িক আবাসে। কিন্তু আগের পুরো রাত আর সারাদিনের জার্নির ক্লান্তি একাকার হয়ে আমরা আত্ন-সমর্পণ করলাম বিশ্রাম আর বিছানার
টেকেরঘাটের চুনাপাথরের পরিত্যক্ত খনির লাইমস্টোন লেক যা স্থানীয় ভাবে "নীলাদ্রি লেক" নামেই পরিচিত। একসময় এখান থেকেই চুনাপাথরের কারখানার কাঁচামাল সাপ্লাই করা হতো, ফলশ্রুতিতে লেকের গভীরতা অনেক বেশী। পাশেই সাইনবোর্ড টানিয়ে তাই সতর্ক করা হয়েছে। একটু দূরেই টহলরত বি.এস.এফ থেকে সাবধান থাকাটা জরুরি। (ঢাকা- সুনামগঞ্জ -তাহিরপুর- টেকেরঘাট)। Post Copied From:Saikat Hussain>Travelers of Bangladesh
নিরিবিলি সময় কাটানোর পারফেক্ট একটা জায়গা, এই বীচের সৌন্দর্য অনন্য বীচের চেয়ে একটু অন্যরকম। সবুজের খন্ড খন্ড অংশগুলো এর সৌন্দর্য বাড়িয়ে দিয়েছে। জোয়ারের সময় পানি কাছে চলে অাসে তখন দেখতে অারো বেশি সুন্দর লাগে। যাওয়ার পথে কিছুটা কাদা পাড় হয়ে যেতে হবে। যাদের কাদায় এলার্জি তারা বিকেলবেলা করে যাবেন, ঐ সময় বাটা
ঘুরে আসুন স্বাধীনতা কমপ্লেক্স (মিনি বাংলাদেশ) থেকে। অসম্ভব মনোমুগ্ধকর জায়গা! আর সৌন্দর্য সেটা তো বলার অপেক্ষা রাখে না।এটা একটা থিম পার্ক। যেখানে বাংলাদেশের বিখ্যাত স্থাপনাগুলোর ডামি বানানো হয়েছে।সংসদ ভবন, স্মৃতিসৌধ, কার্জন হল, সোনা মসজিদ, কান্তজিউ মন্দির, আহসান মঞ্জিল, লালবাগ কেল্লা, পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার কি নেই! তবে এই পার্ক এর সবচেয়ে বড় আকর্ষণ হল ২০ তলা
যেভাবে যাবেন: ঢাকা থেকে বাসে করে বান্দরবান, তারপর চান্দের গাড়িতে করে থানচি। এরপর নৌকায় করে রেমাক্রি যাওয়ার পর সময় বুঝে এরকম অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হতে পারেন। Post Copied From:Mirza Tareq Ahmed>Travelers of Bangladesh (ToB)
সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান" কথায় আছে প্রচারে প্রসার। ঢাকার এত কাছে হয়েও এত প্রচারের আলোয় আসে নেই সাতছড়ি রিজার্ভ ফরেস্ট। ওয়াইল্ড লাইফ কে খুব কাছে থেকে দেখতে হলে আসতে হবে সাতছড়ি। কি নেই এখানে চা বাগান থেকে শুরু করে বিচিত্র সব বন্য প্রাণী, পাখি গাছগাছালী। একটি ডে ট্যুরের সব ইলেমেন্ট আছে এখানে। ঢাকা
রেমাক্রি থেকে তিন ঘন্টার হাঁটা পথ পাড়ি দিয়ে যেতে হয় আশ্চর্য সুন্দর নাফাখুম জলপ্রপাতে। রেমাক্রি খালের পানি প্রবাহই এই নাফাখুম। নাফাখুমে এসে বাঁক খেয়ে নেমে গেছে প্রায় ২৫-৩০ ফুট, প্রকৃতির খেয়ালে সৃষ্টি হয়েছে চমৎকার এক জলপ্রপাত! সূর্যের আলোয় যেখানে নিত্য খেলা করে বর্ণিল রংধনু! ভরা বর্ষায় রেমাক্রি খালের জলপ্রবাহ নিতান্ত কম নয়।