ইবিসি ট্রেক; হিমালয়ের খুব পপুলার একটি ট্রেকিং রুট! গত বছর সেপ্টেম্বরে সুযোগ হয়েছিল স্বার্থক ভাবে এই ট্রেকিং রুটটি কমপ্লিট করার। যদিও পপুলার রুট লুকলা থেকে শুরু না করে আমরা ঝিরিপথ ব্যাবহার করেছিলাম যাতে দুই দিন রেস্ট (এক্লেমাইটেজশন ডে) সহ আমাদের লাগে টোটাল ২২ দিন! রুটঃ- ঢাকা-কাঠমুন্ডু; কাঠমুন্ডু-সাল্লোরি(জিপ); সাল্লোরি থেকে হাঁটা শুরু-সাল্লোরি তে
ঢাকা-কাপ্তাই এর সরাসরি বাসে উঠে পড়ুন। ভাড়া ৫৫০ টাকা। চেস্টা করববেন ১০ টার ভিতরের বাস ধরার। সকাল ৮.৩০ ও ১০.৩০ এই দুই সময়ে কাপ্তাই হতে বিলাইছড়ির লোকাল বোট ছেড়ে যায়। ১০ টার বাসে আসলেলে সহজেই ধরতে পারবেন। এখানের ট্রেইল গুলো খুব সময়সাপেক্ষ ও যথেষ্ট পরিশ্রমের তাই সকাল সকাল রওনা হয়ে যাওয়াটাই ভালো।বোটে
গত মাসে অবশেষে আল্লাহ্র অশেষ রহমতে বউ বাচ্চাসহ ঘুরে আসলাম বহুল প্রতীক্ষিত আন্দামান নিকোবার আইল্যান্ড... ... আমি সংক্ষেপে আমার ট্যুর প্ল্যান আর কিছু প্রয়োজনীয় ইনফো দিচ্ছি যদি কারও উপকারে আসে :) ২৭ শে অক্টোবর - ঢাকা টু কলকাতা বাই রিজেন্ট এয়ার ২৮ শে অক্টোবর- কলকাতা টু পোর্ট ব্লেয়ার (আন্দামানের রাজধানী) বাই ইন্ডিগো ২৯শে
ঢাকা থেকে একদিনের টুরে সবচেয়ে উপযুক্ত জায়গা আমার কাছে এটা মনে হয়েছে। রুট: ঢাকা- সোনারগাঁ - পানাম সিটি- ঋষিপাড়া- বৈদার বাজার- মেঘনা নদীতে নৌকা ভ্রমন- নদীপার হয়ে নলচর। অনেক অনেক ফসলি জমি আছে চরে, অসম্ভব সুন্দর। আর অব্যশই সন্ধ্যার আগেই বেক করা লাগবে চর থেকে, নৌকা রিজার্ভ নিলে ৫০০(+/-) লাগে ২ ঘন্টার
প্রাচীন নিদর্শনগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি নিদর্শন। প্রায় অনেক দিন ধরেই এই নিদর্শন দেখার ইচ্ছা ছিলো। সময় মিলেছে তো কাউকে পাইনি। আবার কাউকে মিলেছে তখন সময় ছিলো না। এবার দুটো কে একসাথে পেয়ে ইচ্ছাটাকে বাস্তবে রূপ দিলাম। আমরা ৩ জন বন্ধু মিলে পানাম নগরে যাই। এর আগে আমরা "লোকশিল্প জাদুঘর" প্রদর্শন করি। সেখানে
যেভাবে যাবেন: ঢাকা থেকে লক্ষিপুর বাসে, বাস থেকে নেমে সিএজি বা অটো অথবা ( আমি যেভাবে গিয়েছিলাম) ঢাকা থেকে নোয়াখালী ( সোনাপুর) বাস, বাস থেকে সিএনজি বা অটো বিকাল সময় টা ভাল লাগবে, সুর্যাস্ত দেখবেন আর ওখানে মহিষের দুধের দই পাওয়া যায়, ভোজন রশিকেরা চেখে দেখতে পারেন Post Copied From:Omar Faruq Khan>Travelers
শ পাঁচেক টাকা খরচ করে দিনে দিনে ঘুরে আসতে পারেন কুমিল্লা ওয়ার সিমেট্রি। বাংলাদেশে দুটি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ওয়ার সিমেট্রি আছে। একটি কুমিল্লায়, অপরটি চট্টগ্রামে। কুমিল্লারটি তূলনামূলক বড় ও সুন্দর মনে হলো আমার কাছে। ময়নামতি ওয়ার সিমেট্রি স্থানীয়ভাবে ইংরেজ কবরস্থান নামে পরিচিত। ময়নামতি রণ সমাধিক্ষেত্র মূলত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে (১৯৩৯-১৯৪৫) নিহত ভারতীয় (তৎকালীন) ও
সারাংকোট,পোখারা নেপাল :) যে-কটি জায়গা থেকে সূর্যোদয় দেখা যায়, সারাংকোট যে তাদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ সে-বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। এখান থেকেই দেখা যায় ধৌলাগিরি, সাউথ অন্নপূর্ণা, অন্নপূর্ণা ওয়ান, টু, থ্রি, ফোর, ফাইভ, ফিশটেল, মাউন্ট মানাস্লুসহ আরো অনেক বিখ্যাত শৃঙ্গ। নেপাল যাবো আর সারাংকোট থেকে সূর্যোদয় দেখবো না তা কি করে হয় ;) পোখারা
পরিবার বা প্রিয়জনের সাথে এক বিকাল কাটাতে চলে যেতে পারেন ঢাকা সিটি মধ্যেই Neverland এ. প্রকৃতিতে ভরা দুই পাশে নদী কি চাই আর ঢাকা শহরের মাঝে?ভাবুনতো একবার আপনি নদীর পাড় ঘেঁষে বসে খাচ্ছেন অথবা প্রিয়জনের সাথে সময় কাটাচ্ছেন আর পাশ দিয়ে সাই সাই করে ছুটে চলছে ছোট ছোট স্টীমার, লঞ্চ, নৌকা কেমন
এখন পর্যন্ত যারা এখানে যান নি , আপনার জীবনের সমস্ত এ্যাডভেঞ্চার এর সাথে যুক্ত করতে পারেন নতুন একটি নাম - চন্দ্রনাথ পাহাড় ৷ মূলত এটি হিন্দু ধর্মালম্বীদের তীর্থস্থান হিসেবে পরিচিত ৷ তাই আপনি যখন এই পাহাড়ে যাবেন , তখন ছোট-বড় শখানেক বা তার কিছু কম সংখ্যক মন্দির দেখতে পাবেন । হাজার বছড়ের