মাধবপুরের উদ্দেশ্যে

ট্রেইল শেষ করে রওনা দেই মাধবপুরের উদ্দেশ্যে। সেখানে অল্পকিছুক্ষণ সময় থাকি। মাধবপুর লেকের গেটে চায়ের দোকানটার চা জোস ছিল। চায়ের কাপে চুমুক দিতেই যেন সারাদিনের ক্লান্তি দূর হয়ে গেল। এরপর ৫টা বেজে যাওয়াতে আর লাউয়াছড়া বনে যাওয়া হইনি। তাই রাজন দা বললো সুন্দর চা বাগান আছে সেখানে নিয়ে যাবেন। মনে মনে ভাবছিলাম

এই শীতে একটি ট্যুরে আসতেই পারেন

নতুন সাজে শেরপুরের গজনী অবকাশ কেন্দ্র পাহাড়ের ঢালে, গায়ে অথবা পাহাড় চূড়ায় সারি সারি শাল, সেগুন, মহুয়া, গজারী, আকাশমনি, ইউকেলিপটাস, মিলজিয়ামসহ আরো নাম না জানা কত শত পাহাড়ি গাছ, বনফুল ও ছায়াঢাকা বিন্যাস যেন বিশাল ক্যানভাসে সুনিপুণ শিল্পীর রঙ-তুলির আঁচড়। শিল্পীর এ আঁচড় খুব সহজেই প্রকৃতিপ্রেমীদের হৃদয়ে দোলা দিয়ে যেতে পারে বলেই

তাজের প্রেমে

তাজমহল। একটি প্রেমের নাম। একটি প্রেমের গল্পের নাম। প্রেম আর ভালোবাসায় ভোর করেই তাজমহলের গড়ে ওঠা। পুরনো ইতিহাস বাদ দেই, সেটা সবই কম বেশী জানে। এই গল্পের শুধু অনন্য স্থাপনা তাজমহলের আকর্ষণের গল্প থাকুক। তাজমহল এমনই একটি স্থাপনা যে এটি যারা দেখেননি তারাও এটাকে ভালোবাসেন বা প্রেমে পরেন আর যারা ওকে দেখেছে

ফাগু ভ্যালী

শিমলা... হিমাচল প্রদেশ... ফাগু ভ্যালী:- ফাগু কুফরি থেকে ছয় কিলোমিটার দূরে প্রায় ২৫০০ মিটার উঁচুতে অবস্থিত।ফাগু শীতে স্কিয়িং আর উইন্টার স্পোর্টস এর জন্য দেশ-বিদেশ এর পর্যটকদের কাছে এবং গ্রীষ্মে স্থানীয়দের কাছে খুব জনপ্রিয়। এখানকার চূড়া থেকে ‘গিরি উপত্যকা’র অসাম ভিউ দেখতে পাওয়া যায়.... যেভাবে যাবেন:- বাস/ট্রেনে কলকাতা-কলকাতা থেকে কালকা মেইলে কালকা-কালকা থেকে

ফালুটের সকাল

সকালে ফালুটের চারদিকে সাদা হয়ে থাকে হাল্কা বরফের প্রলেপ। দেখলে মনে হয় চাদের দেশ থেকে নেয়া নিলআর্মস্ট্রং এর ছবির সাথে এখানকার যথেষ্ট মিল। অথবা ঐরকম ছবি এখান থেকে উঠানো সম্ভব :p । ফালুট ভারত নেপাল সীমান্তে অবস্থিত । সান্দাকফু থেকে এর দূরত্ব প্রায় ২১ কি,মি। নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এখানে তাপমাত্রা প্রায় শূন্যের কাছাকাছি

শাহ নিয়ামত উল্লাহর মসজিদ

মহানন্দা নদীর তীর ঘেঁষে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার অবস্থান। সুলতানি আমলে ১৪৫০ থেকে ১৫৬৫ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত বাংলার রাজধানী ছিল গৌড়। সে সময় গৌড় নগরীতে গড়ে ওঠে নানা রকম স্থাপনা। ১৫৭৫ সালে এক ভয়াবহ মহামারীর ফলে নগরীটি পরিত্যক্ত হয় এবং ধীরে ধীরে হারিয়ে যায় এর নিদর্শনগুলো। প্রাচীন গৌড় নগরীর ধ্বংসাবশেষ ও টিকে থাকা গৌড়ের নানা

রাণী রাসমনির স্নানঘাট

রাসমনির ঘাট: চমৎকার এক সৈকত। এখানে এলে দেখতে পাবেন ঝাউবন, সাগর পর্যন্ত বিসৃত সবুজ ঘাসের চাদর। লাল কাকড়ার লুকোচুরি, পাখি ভেবে ভুল করা বিশাল বিশাল ঘুড়ির উড়াউড়ি। এখানে চুলে দোলা দিয়ে যায় দক্ষিণা বাতাস, যেমন চোখে দোলা দেয় সাগরের ঢেউ। কিভাবে যাবেনঃ ঢাকা থেকে বাস/ ট্রেনে চট্রগ্রাম। তারপর সিএনজি কিংবা রাইডারে(লেগুনা) সোজা

Top of Nohkalikai Waterfall

যারা ভারতে চেরাপূঞ্জি ঘুরতে যান তাদের কাছে অন্যতম দশর্ণীয় স্থান হচ্ছে “নোহকালিকায় জলপ্রপাত” । এটি ভারতে সর্ব উঁচু জলপ্রপাত যার উচ্চতা ১১১৫ ফিট । সাধারনত অনেক দূরের ভিউ পয়েন্ট থেকে ই এই জলপ্রপাত দেখতে হয় । কিন্তু ইউটিউবে ভিডিও দেখলাম যে এই জলপ্রপাতে “আপ স্ট্রিমে” যাওয়া যায় । খোঁজ খবর নিয়ে জানতে

হিমালয় কন্যা পঞ্চগড়

পঞ্চগড় হলো বাংলাদেশের সর্বউত্তরের জেলা। এটি একটু সুরু জেলাও বটে। পঞ্চগড় জেলাতে ৫ টি উপজেলা মোটামুটি সব উপজেলাতেই কিছু না কিছু আছে। ১★আটোয়ারি উপজেলা ★ এটা পঞ্চগড় জেলা শহর থেকে ২২ কি.মি দূরে অবস্থিত। এখানে দেখার মত রয়েছে চাবাগান,মির্জাপুর শাহী মসজিট,বার আউলিয়ার মাজার, সুইস গেট। এছাড়া ডিসেম্বর মাসে ১ মাস ব্যাপী শতবর্ষ

চরভৈরবী নদীর পাড়

চরভৈরবী;চাঁদপুর। ✵যেভাবে যাবেন-ঢাকা লালকুঠি ঘাট থেকে চরভৈরবী গামী লঞ্চে উঠে চরভৈরবী ঘাট(শেষ ঘাট) এ নামলেই হবে।ডেক ভাড়া ১৫০ টাকা।চাইলে কেবিনও নিতে পারেন।সেক্ষেত্রে কেবিন ভেদে ৫০০-১০০০ টাকা লাগবে।আর চাঁদপুর থেকে যারা যেতে চান তাদের ডেক ভাড়া ৫০ টাকা লাগবে। ✵চাইলে লঞ্চেই দুপুরের খাবার সেরে নিতে পারেন! কিংবা চরভৈরবী নেমে মেঘনা নদীর পাড়ে লঞ্চ