If travelling was free,you'd never see me again 😊 আমি বলি নাই,আমার এক বড় ভাই Mizan Rana বলছেন। 😜 আসলেই কল্পনা করা যাই না,আল্লাহ যে এতো সুন্দর সুন্দর জায়গা বানাইছেন। বান্দরবন,সুন্দরবন,সিলেট এর মিশ্রণে এক অদ্ভুত হাজারিখিল 😊 যদি ট্রাভেলিং টা ফ্রি হতো,তাহলে প্রতিদিন এখানে চলে আসতাম। যাক আসল কথাই আসি। এলাকার বড়ভাই,বন্ধুবান্ধব মিলে অনেকদিন ধরে প্ল্যান করলাম
ভ্রমনের তারিখ : ১৬/১১/২০১৭-২০/১১/২০১৭ আমরা রাতের বেলা ১০.৩০ বাজে কল্যানপুর থেকে যাত্রা শুরু করি! ভোর ৬.৩০ বান্দরবন সদরে পৌছে যাই। নাস্তা সেরে ৯ টা বাজে চান্দের গাড়িতে যাত্রা শুরু করি। যাওয়ার পথে পাহাড়ি রাস্তাগুলো যেন স্বপ্নেরমত! যখন চিম্বুক পাহাড়ে উঠতে শুরু করি তখন মনে শুধু বিস্ময় 😨 আর কত উপরে উঠবো! 😱 যাওয়ার সময় সাদা
সৌন্দয্যের দেবী তার সব রূপ ঢেলে দিয়েছেন এই জলপ্রপাতে। বান্দরবন জেলার থানচিতে অবস্থিত এই জলপ্রপাত। কিভাবে যাবেন আর খরচ কেমন হবে। ১★ ঢাকা থেকে বান্দরবন বাসে ( ৬২০ টাকা ভাড়া) ২★ বান্দরবন থেকে আপনি থানচিতে বাস বা চান্দের গাড়ীতে যেতে পারবেন। বাস ভাড়া জনপ্রতি ২০০ টাকা আর চান্দের গাড়ী রির্জাব ৮০০০-৯০০০ টাকা।
বান্দরবনের গহীনে যে একবার যাবে, সেই এর সৌন্দর্য্যের ভালোবাসায় পড়বেই পড়বে। নাফাখুম আমার এক ধরনের ড্রীম ট্যুরই ছিলো বলা চলে। ঘুরঞ্চি পাগল আমি বান্দরবনের গহীনে একটাও ট্যুর দিতে পারলাম না এইটাই ছিলো আপ্সুস। অবশেষে প্লান করে যাওয়ার প্রস্তুতি নিলাম। আমরা ৮ জন আমার রেগুলার ট্যুর পার্টনার নাবিল,তাউসিফ, অপু ভাই কে সাথে নিয়ে।আরো
মেঘলা Gold Tample নীলগিরি চিম্বুক পাহাড় নীলাচল দুই বন্ধু হটাত বেরিয়ে পরলাম। তিন দিন আগে কুমিল্লা শহর থেকে পাদুয়ার বাজার। রাত ২ টার বাসে রওনা করলাম। রাত ৪ টায় চট্রগ্রাম। সেখান থেকে হোটেল মিডওয়ে সকালের নাস্তা করে এফবিতে পরিচয় সাহজাহান ভাই এর এগ্রো প্রজেক্ট দেখতে মটর সাইকেলে করে রওয়ানা হলাম। ভাই এর
নামকরণঃ রিজার্ভ ফরেস্টে অবস্থিত হওয়ার কারণেই নাকি এই নামকরণ (গাইড জেমসন দা এর ভাষ্যমতে). রনিন পাড়া থেকে মাত্র ৩০-৫০ মিনিট ট্রেকিং করলেই এই ঝর্ণার দেখা পাওয়া যায়। তবে যাওয়ার পথে ফরেস্টের অংশটা পাড় হওয়ার সময় কিছু জায়গা একটু খাড়া এবং পিচ্ছিল, গ্রিপ পাওয়া কঠিন। আর পিঁপড়া আছে বেশ জংগলে! জংগল পাড়ি দিয়েই
কোথায় দেখবেন জ্যোৎস্না : জ্যোৎস্না প্রিয়দের জন্য একটি চমৎকার গাইড । জ্যোৎস্না ভালোবাসেন না এমন মানুষ খুজে পাওয়া দুষ্কর। আবার অনেকে আছেন জ্যোৎস্না বলতে পাগল। আমি এ দলের। জ্যোৎস্না রাত আমাকে পাগল করে দেয়। খুব ছোটবেলা নানাবাড়ি বেড়াতে যেতাম। সেসময় সূর্যমনির মেলা বলে একটা মেলা হতো বরিশালের বানারীপারা, আমার নানাবাড়ি থেকে মাইল