আমাদের যাত্রা ছিল বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলার রেমাক্রি ইউনিয়নের নাফাখুম এবং দুর্গম নাক্ষিয়ং এর দেবতাপাহাড় >আমিয়াখুম>ভেলাখুম>সাতভাইখুম। ১ম দিন- কুমিল্লা থেকে রাত ১২.৪৫ টায় সৌদিয়া বাসে (টিকিট ৬২০) যাত্রা শুরু করে সকাল ৬.০০ টায় বান্দরবান শহরে পৌছয়ে যাই। বাস থেকে নেমে নাস্তা শেষ করে চান্দের গাড়ি রির্জাভ (৫৫০০৳) করে থানচির উদ্দেশ্য রওনা
ইউটিউব এ একের পর এক ভিডিও দেখার পরই নাফাখুম এর প্রেমে পড়ে যায়।তখন সেমিস্টার ফাইনাল চলছিল।পড়ার ফাকে ফাকে ইউটিউব এ ঢুঁ মারাটা ই যেন নেশা হয়ে যাচ্ছিল।মনে মনে ভাবছিলাম বাংলাদেশের মানচিত্রে এত ভয়ংকর সুন্দর জায়গাও আছে।আর আমি এমনিতেও ভ্রমণ পিপাসু।যাইহোক অনেক দূরের পথ!একা একা তো আর যাওয়া যাই না তাই মনে মনে
সর্ব-জনের মন রাঙিয়ে ছোট্ট খালের চলা, সর্ব-সতত বসে সেথায় হাজার রঙের মেলা যেভাবে যাবেন: ঢাকা থেকে বাসে বান্দরবান। ভাড়া ৬২০ টাকা। বান্দরবান থেকে বাসে বা জিপে থানচি। বাস ভাড়া ২০০ টাকা। জিপ ১৩ জনের জন্য ৬০০০ টাকা। থানচি থেকে গাইড নিয়ে ট্রলারে রেমাক্রি। গাইড প্রথমদিনের জন্য ৬০০। পরের দিন থেকে ৫০০। ট্রলার
Magistic View from the Top of "যোগী হাফং"(৪র্থ সর্বোচ্চ বাংলাদেশের-৩২৫৯ফিট) ঠিক বান্দরবান-মিয়ানমার বর্ডার এ এই মনোহরি দৃশ্যপটের অবস্থান, সামনের সুন্দর চুড়াটি "জ তলং"(২য় সর্বোচ্চ চুড়া বাংলাদেশ-৩৩৩৫ ফিট) যাবার উপায়: ঢাকা-বান্দরবান-থানচি-রেমাক্রি-দলিয়ানপাড়া-যোগী ট্রেইল। ২টি চুড়া ই সামিট করে আসা যাবে,নুন্যতম ফিটনেস আর ট্রেকিং এক্সপেরিয়েন্স দিয়ে। সম্ভাব্য খরচ বাজেট: ৪/৫ জনের টিমের-৪৫০০ থেকে৫০০০টাকা জনপ্রতি(গাইড,খাওয়া,থাকা,সকল যাতায়াত,নাস্তা
মনোরম পরিবেশে যান্ত্রিক ক্লান্তিগুলো রেখে আসতে যেতে পারেন। সাথে বোনাস হিসেবে আছে তিন্দু, বড় পাথর এলাকা দিয়ে নৌ ভ্রমণ। আর একটু কষ্ট করলেই দেখা মিলবে নাফাখুমের :D >>ঢাকা>>বান্দরবান>>থানছি>>রেমাক্রি ফেরার সময় ফিরতে পারেন থানছি থেকে বাংলাদেশের সবচেয়ে উচু রাস্তা আলিকদমের ডিমপাহাড় দিয়ে চকরিয়া হয়ে ঢাকা। Post Copied From:Odvut Mukit>Travelers of Bangladesh (ToB)
বান্দরবনের গহীনে যে একবার যাবে, সেই এর সৌন্দর্য্যের ভালোবাসায় পড়বেই পড়বে। নাফাখুম আমার এক ধরনের ড্রীম ট্যুরই ছিলো বলা চলে। ঘুরঞ্চি পাগল আমি বান্দরবনের গহীনে একটাও ট্যুর দিতে পারলাম না এইটাই ছিলো আপ্সুস। অবশেষে প্লান করে যাওয়ার প্রস্তুতি নিলাম। আমরা ৮ জন আমার রেগুলার ট্যুর পার্টনার নাবিল,তাউসিফ, অপু ভাই কে সাথে নিয়ে।আরো
রেমাক্রি থেকে তিন ঘন্টার হাঁটা পথ পাড়ি দিয়ে যেতে হয় আশ্চর্য সুন্দর নাফাখুম জলপ্রপাতে। রেমাক্রি খালের পানি প্রবাহই এই নাফাখুম। নাফাখুমে এসে বাঁক খেয়ে নেমে গেছে প্রায় ২৫-৩০ ফুট, প্রকৃতির খেয়ালে সৃষ্টি হয়েছে চমৎকার এক জলপ্রপাত! সূর্যের আলোয় যেখানে নিত্য খেলা করে বর্ণিল রংধনু! ভরা বর্ষায় রেমাক্রি খালের জলপ্রবাহ নিতান্ত কম নয়।
স্থানীয়ভাবে যা শঙ্খ নামে পরিচিত। ইহা বাংলাদেশের অন্যতম নদী যার উৎপত্তি ও সমাপ্তি উভয়ই বাংলাদেশে। বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলার দুর্গম মদক এলাকার পাহাড়ে এ নদীর উৎপত্তি। বান্দরবান জেলা ও দক্ষিণ চট্টগ্রামের ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে এটি বঙ্গোপসাগরে গিয়ে মিশেছে। উৎসমুখ হতে বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত এই নদীর দৈর্ঘ্য ১৭০ কিলোমিটার। সাঙ্গু নদী বান্দরবান জেলার