খাগড়াছড়িতে আমার দীর্ঘ সময় থাকার অভিজ্ঞতায় কিছু কথা বলতে চাই। আশাকরি সবার কাজে লাগবে। #সাজেকঃ সাজেকে আসলে ১ দিন ১ রাত এর বেশি থাকার কিছু নাই। ১ম দিন সকালের এস্কর্টে গিয়ে বড়জোর পরের দিন বিকেলের এস্কর্টে ব্যাক করতে পারেন। আর্মি রিসোর্টগুলোতে যেমন: সাজেক রিসোর্ট, রুন্ময়, জারবুজ ইত্যাদিতে বুকিং চাইলে এটলিস্ট ১ মাস
আমাদের সাজেক টুরের সূচনা হয়েছিল প্রায় ৬-৭ জন ডিপার্টমেন্টের ফ্রেন্ডদের সম্মতিতেই।ঠিক করলাম ১৩ তারিখ রাত্রে রওনা দিব।টিকেট কাটার আগ মূহূর্তে পোলাপান আরো বাড়তে থাকে।সবাই টেনশনে ছিলাম অই টাইমে রাশ থাকবে তাই আগে ভাগেই আমরা টিকেট কেনার সিদ্ধান্ত নেই।টিকেট কিনার আগে আমরা কনফার্ম হই ১২ জন যাব।কাউন্টারে যেয়ে ১৩ তারিখ রাতের কোন টিকিট
সময়টা যখন বর্ষা,নিজের মধ্যে থাকা দ্বিধা-দ্বন্দ গুলোকে ইকটু মন থেকে দূরে সরিয়ে ঘুরে আসতে পারেন সাজেক ভ্যালি থেকে।। সাজেকের ভোরটা মেঘের রাজ্যে বাসবাসের মতই মনে হবে।মেঘ যেন পুরো সাজেক ভ্যালিটাকে মেঘের উপর ভাসিয়ে রেখেছে।ম্যাচাং গুলোর জানালা দিয়ে হাল্কা শীতল বাতাস শরীরকে স্পর্শ করে যাওয়া এ এক অসম্ভব ভালো লাগার অনুভূতি।। কখনো মেঘ
অনেকবার ডেইট চেঞ্জ করতে করতে কিভাবে যেন হুট করেই রওনা দেওয়া। ঢাকা থেকে আমি যাচ্ছি, বাকিরা সিলেট থেকে। চট্টগ্রামে গিয়ে একসাথে রওনা দিব মেঘের দেশে। কপালের লিখা কে খন্ডাবে!! ৩ ঘন্টা দেরী করে যখন চট্টগ্রামে পৌছালাম ততক্ষ্ণে অনেক দেরী হয়ে গেছে। বহুকষ্টে খাগড়াছড়ির বাসের ইঞ্জিনের উপর ঠাই হল আমাদের। সকালের এস্কোর্ট তো
গত ২ টা দিন সাজেক তার সৌন্দর্যের কি দেখায়নি আমাদের? সাজেকের নয়ানাভিরাম রাস্তা,কংলাক পাহাড় থেকে সন্ধ্যার সূর্যাস্ত,নিচের বিশাল পাহাড়,রাতের আকাশে লক্ষ লক্ষ তারা,মাঝরাতে আলোকোজ্জ্বল জোসনা,নিস্তব্ধ পাহাড়ের আড়াল থেকে হাজারো পোকামাকড়ের অজানা সব শব্দ, সকালের সূর্যোদয় আর ভোর থেকে নিচের পাহাড়ে মেঘের সমুদ্র, ভুল নয়, আসলেই মেঘের সমুদ্র, এ এক অসাধারন দৃশ্য। ওই
মেঘের দেশ,মেঘের সমুদ্র কিংবা স্বর্গ যে কোন নামে "সাজেক"কে সম্বোধন করতে পারবেন।সাজেকের সৌন্দর্য উপভোগ করতে হলে আপনাকে ১ রাত সাজেকে থাকতে হবে। . চট্টগ্রাম থেকে সাজেকে কম খরচে কিভাবে যাবেন,কোথায় খাবেন,কোথায় থাকবেন,কোন সময়ে কোন ভিউটা ভালো দেখতে পাবেন সে সব নিয়ে সাজেক ভ্রমনের অভিজ্ঞতা থেকে সবকিছু শেয়ার করছি।আশা করি কাজে দিবে। .
ভ্রমন পিপাসুদের নতুন স্বপ্নের ভুবন হলো সাজেক। এখানে একবার আসলে মানুষের মন একবারে সন্তুষ্ট হয়েছে খুব কম ই দেখেছি।আমি নিজেও গিয়েছি কয়েকবার।সাজেকের প্রতিটি পূর্ণিমাই ছিল উপভোগ্য।আসলে, জায়গা টাই এমন। পাগল মন তাই বারেবার যেতে চায় সজেকে। সারা বছরই যাওয়া যায় সাজেকে।তবে বর্ষায় সাজেকের রূপ যেন বেড়ে যায় কয়েকগুন। বৃষ্টিতে কটেজ থেকে বের
27 November 2017 #Day_1 গন্তব্য-সাজেক ভ্যালি✌✌✌ বাসে করে রাজশাহী-ঢাকা-খাগড়াছড়ি #Day_2 খাগড়াছড়ি থেকে সিএনজি করে দীঘিনালা,সেখান থেকে আগেই ঠিক করা চাঁদের গাড়ি করে সরাসরি সাজেক ভ্যালি।।। সাজেক এর যাওয়ার পথে অন্যরকম এক অনুভূতি কাজ করে আদিবাসী শিশুগুলো ছিলো অনেক সৌহার্দপূর্ণ, সকলেই হাত নেড়ে স্বাগতম জানায়।।।সাজেকের পথ ছিলো অনেক আঁকাবাঁকা এবং উঁচুনিচু কিন্তু অভিজ্ঞতা
সাজেক টু্র প্লান সুনতে সুনতে আপনাদের কান ঝালাপালা হয়ে গেছে তাই টুর প্লান নিয়ে কিছু লিখলাম না। কি কি করবেন তাই লিখলাম,,,,, ১.সাজেক শীত অনেক বেশি না অাবার কমও না। তাই অতিরিক্ত শীতের কাপড় নিবার দরকার নাই।কান টুপি নিবেন। ২.সৌদিয়া,শ্যামলী সাজেকের ভাল বাস। ৩.কটেজ বুকিং দিলে ভাল হয় কিন্তু না দিয়ে গেলেও
সেই ছোট্ট বেলায় যখন স্কুলে ভর্তি হয়নি, গ্রামেই থাকতাম আমরা। মাঝে মাঝে গরমের রাতে আব্বু কে জিজ্ঞেস করতাম মেঘ কত উপরে? আব্বু বলত মেঘ খুবি কাছে থাকে আমাদের। মোটামুটি ৯০০-১৫০০ মিটার উপরে উঠলেই মেঘ ধরতে পারবে। আমি ভাবতাম তাই কখনো যদি হয় আমি উপরে যাব কিভাবে? আব্বু তখন এও বলেছিলেন যে আমাদের