Visit to Rudrakar’s zamindar’s house in Shariatpur.

The Rudrakar Union Parishad office is on the Dhaka Damudya Highway, about five kilometers south-east of the Shariatpur district town. An awkward methopath has already passed on the west side. From the highway to Wur. As soon as you step on this path, you will see the location of Babu Bari Math

Roof of the Earth – Pamir Plateau Travel.

After watching Hotspring we started the journey again for the purpose of Ishkashim. Ishkashim is basically a village of Pamir. Wakhan Valley starts from this Ishkashim. Wakhan Valley is a road separate from the main Pamir Highway, but the area is famous for its natural beauty. The merchants of the former Silk

সিকিমের সন্ধ্যায় মিশ্র অনুভূতি

একটু রাগ, কিছু মান-অভিমান, অল্প ভুল বোঝাবুঝি, এইসব ছাড়া আসলে ভালবাসাটা ঠিক জমে না কেন যেন? যে কারনে একদম মুক্ত হয়ে, অফিস আর বাসা দুই যায়গা থেকেই আন্তরিক ছুটি পাওয়ার কারনেই মনে হয় গ্যাংটক পৌঁছে, হোটেলে চেক ইন করে আমার অদ্ভুত অনুভূতি হতে শুরু করলো। পুরো এমজি মার্গের ঝলমলে সবকিছু, বিশাল হোটেল

Bled, Slovenia

বসনিয়ার রাজধানী Sarajevo (সারায়েভো) থেকে যখন ফ্লেক্সি বাসে উঠি ঘড়িতে সময় তখন বিকাল ৪ টা।।। বিকাল না বলে দুপুর বলাই ভালো কারন জুলাই আগস্ট মাসে সূর্য ডোবে সাড়ে নয়টায়।।। সামনে লম্বা ১৫ ঘন্টার বাস জার্নি, গন্তব্য স্লোভেনিয়ার রাজধানী Ljubljana (লুবিয়ানা)।। স্লোভেনিয়া ইউরোপে আমার ষোলতম দেশ।। লম্বা বাস জার্নি হলেও ভাবলাম যে কিনা

বিরিশিরি ভ্রমণে যেভাবে যাবেন ও খরচাবলি

হুমায়ুন আহমেদের কল্যানে তার ভক্তদের কাছে নেত্রকোনা, সুসং দূর্গাপুর, সোমেশ্বরী নদী অতিপরিচিত। কল্পনায় কিংবা বিভিন্ন পোষ্ট দেখে সোমশ্বরী নদী বা বিরিশিরি সম্পর্কে আমরা কম বেশি সবাই জানি। কিন্তু বাস্তবে এটা কল্পনার চেয়ে অনেক বেশি সুন্দর। মেঘালয় রাজ্যের গাড়ো পাহাড় বেষ্টিত সোমেশ্বরী নদী আপনাকে মোহিত করবেই। যারা জাফলং গিয়েছেন অনেকটা তার সাথে সাদৃশ্য

মহেশখালি ও সোনাদিয়া দ্বীপ ভ্রমণ বিতান্ত

সোনাদিয়া ৯ বর্গকিমি এলাকার এক অনন্য সুন্দর দ্বীপ যা সাগরকেন্দ্রিক বিভিন্ন জীববৈচিত্র্যের এক আধার। মহেশখালি থেকে এই দ্বীপ একটি খাল দ্বারা বিভক্ত। দ্বীপটিতে দুটি পাড়া, পূর্বপাড়া ও পশ্চিমপাড়া। নৌকা থেকে নেমে আমরা পশ্চিমপাড়ায় যাই যেখানে স্থানীয় জসিম ভাইয়ের সাথে যোগাযোগ করে আগে থেকেই আমরা থাকা খাওয়ার ব্যাপারগুলো ঠিক করে নিই। উল্লেখ্য যে,

একদিনের ট্যুরে-আলেকজান্ডার, রামগতি, ট্যাংকির চর ভ্রমন

কোন জায়গায় ঘুরতে যাওয়া হচ্ছিল না। তাই বন্ধু যখন বলল চল আমরা রামগতি থেকে ঘুরে আসি। একবার চিন্তা করেই রাজি হয়ে গেলাম। ৭-৮ জন যাওয়ার কথা থাকলেও শেষমেশ আমরা হলাম ৬ জন। সকাল ৮.৩০ লক্ষ্মীপুর থেকে রওনা দিলাম লেগুনায় করে গন্তব্য আলেকজান্ডার মেঘনা বিচ। আপনি চাইলে বাসেও যেতে পারেন। বাস আর লেগুনার

এই যেন এক অপরূপ সৌন্দর্যের প্রতীক

নীল সমুদ্রের বুকে মাথা উঁচু করে আছে বেশ কিছু সবুজ দ্বীপ। প্লেনের জানালা দিয়ে শুধু আকাশ আর মেঘ দেখতে দেখতে যখন একঘেঁয়ে লাগছিলো, তখনই দৃষ্টিসীমা ফুঁড়ে হঠাৎ উদয় হলো সমুদ্রের বুকে ছোট ছোট সবুজাভ নীল কয়েকটা বিন্দু। বেশ লাগছিলো দেখতে। সমুদ্র প্রায় ছুঁয়েই ল্যান্ড করলো প্লেন। এয়ারপোর্টে নেমেই প্রথম চোখে পড়লো দুদিকে