আমার সব সময়ই পাহাড় পছন্দ আর ওর সমুদ্র। প্রথমে ইচ্ছে ছিল মেঘালয়া, তারপর তা হল ভুটান, আবার চিন্তা করলাম কাশ্মীর যাই...। অতঃপর হটাত দুজনে মিলে সিদ্ধান্ত নিলাম না সাগরেই যাই। অতঃপর বাজেটের কথা মাথায় রেখে প্লান করলাম আন্দামান আর কোলকাতা, এই দ্যু'টো জায়গা ঘুরব। কোরবানির ঈদ মাথায় রেখে সব প্লান সাজালাম। যেহেতু
যখন থেকে এই মানালি-লেহ হাইওয়ে ধরে খারদুংলা হয়ে শ্রীনগর থেকে জম্মু হয়ে ফেরার পরিকল্পনা করেছিলাম কখনো কোন ভাবনাতেই তুরতুক ছিলোনা মাথায়। থাকবে কি করে তুরতুক তো তখনো অচেনা অজানা আমাদের কাছে। তুরতুক নিয়ে প্রথম কিছুটা জানতে পারি এক আপুর লাদাখ প্ল্যানের পর থেকে। আর এরপর তুরতুক ঘুরে আসার গল্প শুনি আর ছবি
মাগুরা জেলার মহম্মদপুর উপজেলার পাঁচুড়িয়া গ্রাম এবং তার পাশ দিয়ে বয়ে গেছে মধুমতি নদী। এই গ্রামে বাস করতেন নদের চাঁদ, যার জন্মের আগেই বাবা গদাধর পদ্মায় মাছ ধরতে গিয়ে মারা যান। তাই বড় হওয়ার পরও নদের চাঁদের মা চাইতেন না বাবার মত ছেলে মাছ ধরুক। এদিকে মাছ ধরা তো পরের কথা, নদের
অনেকেই মানিকগঞ্জ জেলার রাজবাড়ি বলতে বালিয়াটি , তেউতা জমিদারবাড়ি মনে করেন , অনেকেই সেখানে ১ দিনের জন্য ঘুরেও এসেছেন , কিন্তু মানিকগঞ্জ সদরের অনেক কাছেই আরও একটি জমিদারবাড়ি আছে , তা অনেকেরি অজানা...। ধারনা করা হয় জ্যোতি বাবু নামের এক বণিক ছিলেন এই জমিদার বাড়ির পূর্বপুরুষ, বর্তমানে সত্য বাবুর বসতবাড়ি নামে পরিচিত,
ভ্রমন প্রথমে তোমাকে নির্বাক করে দিবে,তারপর গল্প বলতে বাধ্য করবে! -ইবনে বতুতা! কম বেশি সবারই ইচ্ছে থাকে টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া যাওয়ার! আমারও বহুদিনের ইচ্ছে ছিল, আর আল্লাহ্র রহমতে হয়েও গেল! টেকনাফ যাওয়া হইছে বেশ কয়েকবার! অনেকেই টেকনাফ গিয়ে থাকে! কিন্তু তেতুলিয়াও যে কম না সেটা না গেলে বোঝা যাবে না! তাই 20
ভোলা জেলাতে রয়েছে ছোট বড় মিলিয়ে অনেক গুলো দ্বীপ। রয়েছে বেশ কয়েকটি পর্যটক স্থান। আরও রয়েছে সুন্দরতম মার্বেল পাথরের তৈরী অসাধারন কয়েকটি মসজিদ। ভোলাতে গিয়ে যেখানে যেখানে ঘুরবেন:- ১. মনপুরা! মনপুরা ভোলা জেলার ছোট্ট একটি উপজেলা। মনপুরা একটি দ্বীপ। এ দ্বীপের আয়তন ৩৭০ বর্গ কিলোমিটার। মনপুরাতে অনেক কেওরা বাগান,বিশাল চর এবং হরিন
ওহে ভ্রমণার্থীগণ, ভরবর্ষায় হাওর ও একে কেন্দ্র করে ঐতিহাসিক স্থান- গ্রাম পর্যটন থাকতে পারে ভ্রমণ তালিকার শীর্ষে। হাওর-এক দিগন্ত বিস্তৃত জলরাশি। নদীবাহিত বিস্তীর্ণ চরাচর ভরবর্ষায় পাহাড়ি ঢলের পানিতে ফুলফেঁপে এক মায়াময় রূপ ধারণ করে। যারা দূরে সমুদ্র দেখতে যেতে পারেনি, তাদের জন্য হাওর ভ্রমণ আদর্শ। লম্বা বা সংক্ষিপ্ত সফরে ঢাকার কাছের কিশোরগঞ্জ
ভোলাগঞ্জ সিলেট জেলার কোম্পানিগঞ্জে অবস্থিত। এর চারপাশে রয়েছে বিস্তীর্ণ পাহাড়। পাহারগুলোর বেশিরভাগই ভারতীয় অংশে পড়েছে। মূলত ভারতের মেঘালয় রাজ্যের পাহাড় এগুলো। সবুজ পাহাড়ে ও চমৎকার নীল পানির ধলাই নদী সাদা পাথরের আকর্ষণ বাড়িয়ে দিয়েছে বহুগুণে। এটিকে আরেক বিছানাকান্দি বলা হলেও আমার মতে এই স্থানটি বিছানাকান্দির চাইতে আরও অনেক বেশি সুন্দর। বিছানাকান্দির চাইতে
শ্রীলংকা (আদি নাম সিলন) ভ্রমণ জগতে ইদানিং খুব ট্রেন্ডি ডেসটিনেশন। বিশেষ করে ইউরোপিয়ানদের কাছে এশিয়ার সবচেয়ে জনপ্রিয় ডেসটিনেশন এটি। এই এপ্রিলের জঙ্গী হামলার দেড় মাস পর আমরা শ্রীলংকা যাই। এ জন্য বেশির ভাগ জায়গা বেশ নিরিবিলি পাই। হামলার পর দেশটিতে ট্যুরিজমে কিছুটা ভাটা পড়েছে। তবে তিন দিন ঘুরে যতটুকু বুঝেছি তাতে ঘুড়ে
গাজিপুর জেলার টংগীর পুবাইলে অবস্থিত জল জঙ্গলের কাব্য রিসোর্ট যা অনেকের কাছে পাইলট বাড়ি হিসেবে পরিচিত। প্রাকৃতিক এক ভূমিকে অবিকৃত রেখে আরো প্রাকৃতিক করা হয়েছে ডিজাইনারের নিপুণ ছোঁয়ায়। জোছনা দেখতে চাইলে ঘুরে আসতে পারেন জল জঙ্গলের কাব্য থেকে। বিলের ওপর জোছনার আলো এক অন্য রকম অনুভূতি দিবে আপনাকে। প্রাকৃতিক গাছপালা আর শান্তু