সোহাগ পল্লী কালিয়াকৈার গাজীপুর। প্রাকৃতিক পরিবেশে ঘেরা এই পার্কটির চারদিকে শালবন এর ভিতরে বিশাল জায়গা জুড়ে তৈরি করা হয়েছে পার্কটি। খুব নিরিবিলি পরিবেশ কোলাহল মুক্ত একটি আর্দশ জায়গা। পরিবার নিয়ে একটি সুন্দর দিন কাটানোর জন্য অনবধ্য জায়গা। সকল প্রকার সুযোগ সুবিধা থাকায় প্রচুর পর্যটক আসে। থাকা ও খাওয়ার জন্য কটেজ আছে আপনি
ঘুরে আসতে পারেন মালয়েশিয়ার বাটু গুহা মন্দিরে। যাকে রহস্যময় গুহাও বলা হয়। কুয়ালালামপুর শহর থেকে ১৩ কিঃমিঃ দূরে এই পাহাড়। বাটু চুনাপাথরের এ পাহাড়ে সারি সারি গুহা আর গুহা , তার ভিতরে রয়েছে মন্দির। বিখ্যাত বাটু হিন্দু কমপ্লেক্সটি কুয়ালালামপুরের উত্তরে অবস্থিত। এই পার্বত্য থেকে প্রবাহিত সাংগাই বাটু নদী থেকে এর নাম নেয়া
শ পাঁচেক টাকা খরচ করে দিনে দিনে ঘুরে আসতে পারেন কুমিল্লা ওয়ার সিমেট্রি। বাংলাদেশে দুটি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ওয়ার সিমেট্রি আছে। একটি কুমিল্লায়, অপরটি চট্টগ্রামে। কুমিল্লারটি তূলনামূলক বড় ও সুন্দর মনে হলো আমার কাছে। ময়নামতি ওয়ার সিমেট্রি স্থানীয়ভাবে ইংরেজ কবরস্থান নামে পরিচিত। ময়নামতি রণ সমাধিক্ষেত্র মূলত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে (১৯৩৯-১৯৪৫) নিহত ভারতীয় (তৎকালীন) ও
ভ্রমনের জন্য খুবই নিরিবিলি আর সুন্দর জায়গা তেঁতুলিয়া। এখানকার মানুষ গুলো খুব সাধারন আর অনেক হেল্পফুল। তাদের সাথে কিছুক্ষণ গল্প করলেই বুঝতে পারবেন তারা কতটা সাদাসিধে আর মিশুক প্রকৃতির। শুধু কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখার জন্য না, এখানকার মানুষ গুলোর সাথে কিছুক্ষণ সময় কাটানোর জন্য হলেও এখানে একবার ঘুরে আসা উচিত। (তবে অবশ্যই এটাকে "সাজেক"
আমায় ডেকো না.. ফেরানো যাবে না ফেরারী পাখিরা কুলায় ফেরে না... এই দৃশ্য দেখতে হলে ঘুরে আসতে পারেন...(পানি নেমে যাচ্ছে) স্থানঃ নিকলী হাওর, কিশোরগঞ্জ । যেভাবে যাবেনঃ ঢাকা - ভৈরব - সরারচর - হিলচিয়া - দৌলতপুর। এই রাস্তা হচ্ছে দৌলতপুর টু ছাতিরচর Post Copied From:Rakibul Islam Bijoy>Travelers of Bangladesh (ToB)
জাফলং এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য নতুন করে বর্ণনা করার আর প্রয়োজন মনে হয় নেই। সবাই কম বেশী এর সম্পর্কে জানেন। প্রকৃতির দান এই জাফলং কন্যা। পাহাড় মেঘ ও নদীর অপূর্ব মিলনে সৃষ্টিকর্তার এক উপহার। এখন আসি কিভাবে যাবেনঃ সিলেট টু ঢাকা ২৩৬ কিলোমিটার। সিলেট টু জাফলং ৬০ কিলোমিটার। ঢাকা থেকে সিলেটগামী যেকোন বাসে
চন্দ্রনাথ পাহাড় এবং মন্দির ... <3 হিন্দুধর্মালম্বীদের তীর্থস্থান, অন্যতম শক্তিপীঠ। এখানে সতী দেবীর ডান হাত পড়েছিল, গ্রন্থমতে। প্রতিবছর শিবরাত্রিতে বিশেষ পূজা হয়, তাছাড়া প্রতিদিন অনুসারী এবং ট্যুরিষ্ট যাওয়া-আসা করে। পশ্চিমে সমুদ্রের হাতছানি এবং সীতাকুন্ড শহর, পূর্বে পাহাড়ের রেঞ্জ সাদা মেঘের ভেলা, আর আপনি ১১৫০ ফিট উচুতে হলুদ, বেগুনি সাদা ছোট ছোট ফুলের
সারাংকোট,পোখারা নেপাল :) যে-কটি জায়গা থেকে সূর্যোদয় দেখা যায়, সারাংকোট যে তাদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ সে-বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। এখান থেকেই দেখা যায় ধৌলাগিরি, সাউথ অন্নপূর্ণা, অন্নপূর্ণা ওয়ান, টু, থ্রি, ফোর, ফাইভ, ফিশটেল, মাউন্ট মানাস্লুসহ আরো অনেক বিখ্যাত শৃঙ্গ। নেপাল যাবো আর সারাংকোট থেকে সূর্যোদয় দেখবো না তা কি করে হয় ;) পোখারা
ঘুরে আসুন গোলাপ গ্রাম 😍 ঢাকার পাশেই কোথাও ঘুরতে যেতে চাইলে কম খরচ আর তুলনামুলক কম কষ্টে চলে যান সাদুল্লাপুর গ্রামে। যদিও এখনো উপযুক্ত সময় হয় নি, আরো ১৫/২০ দিন পর গোলাপ বাগান হবে লালে লাল গোলাপ চাষীরা হবে মালামাল 😜😂। এরপরও এখন গেলেও ভাল লাগবে আশা করি। দুইভাবে আপনি যেতে পারেন,