হটস্প্রীং দেখার পর আমরা আবার যাত্রা শুরু করলাম ইশকাশিম এর উদ্দেশ্যে। ইশকাশিম পামিরের একটি গ্রাম মূলত। ওয়াখান ভ্যালি শুরু এই ইশকাশিম থেকে। ওয়াখান ভ্যালি হল মূল পামির হাইওয়ে থেকে আলাদা একটা রাস্তা, কিন্তু এলাকাটি এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত। পূর্বের সিল্করোডের বনিকগন ওয়াখান ভ্যালি দিয়ে সাধারনত যাতায়াত করত না, কারন রাস্তাটি দীর্ঘ।
কয়েকদিন আগে ঘুরে এলাম চাঁদপুর থেকে। যাওয়ার আগের দিন হঠাৎ করে কাজিন বললো চাঁদপুর যাবে। ভরা বর্ষায় নদীর অপরূপ দৃশ্য দেখতেই মূলত তার চাঁদপুর যাওয়ার ইচ্ছাটা জাগে। তো যেই ভাবা সেই কাজ। পরেরদিন চলে গেলাম সদরঘাটের লালকুঠির লঞ্চ টার্মিনালে। লালকুঠি টার্মিনাল থেকেই মূলত চাঁদপুরগামী লঞ্চগুলো ছাড়ে। আমরা গিয়েছিলাম বোগদাদীয়া-৭ লঞ্চে। এইটা ঢাকা
এখন বঙ্গীয় বর্ষপঞ্জির ভাদ্র মাস। কিতাবি বর্ষা সবে শেষ। তবু বর্ষার রেশ তো বেশ আছে। শরৎ এর ঝকঝকে নীল আকাশ মধ্য দুপুরে চকচকে যে আভা দেয়, নিমিষেই কালো মেঘে আকাশ ছেয়ে শুরু হয় বারিধারা। ঢাকায় বসে শরৎ এর রূপ আর কতটুকুই বা দেখা যায়। তাই প্রকৃতির আরো কাছাকাছি যাবার তরে চলে গেলাম
বাংলাদেশের যে কয়টি সুন্দর জল্প্রপাত আছে তার মধ্যে অন্যতম নাফাখুম। প্রতিটি মানুষের উচিত একবারের জন্য হলেও নাফাকুমের এই নৈস্বর্গিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে যাওয়া, যাত্রাপথের এই রোমাঞ্চকর অনূভুতি, ভয়টা গ্রহন করা। আমরা ভ্রমন পিপাসুরা আবারও যাচ্ছি ইনশাল্লাহ। ১০০% সিওর হয়েই ইভেন্ট গোয়িং-এ ক্লিক করবেন, আর যারা যাবেন কিনা সিউর না, তারা Interested এ
সুন্দরবন,বাংলাদেশের অন্যতম পর্যটন স্পট এবং পুরো বিশ্ব একনামেই চিনে বাংলাদেশের সুন্দরবনকে 🙂 প্রাকৃতিক বৈচিত্র্যে ভরপুর এই সুন্দরবন । সুন্দরবন বিশ্বের সর্ববৃহৎ অখণ্ড বনভূমি। ১০,০০০ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে গড়ে ওঠা সুন্দরবনের ৬,০১৭ বর্গ কিলোমিটার রয়েছে বাংলাদেশে। কল্পনা করুন একটা বড় শিপে সুন্দরবনের চারপাশে ঘুরছেন মাঝে মাঝে ছোট ছোট নৌকা নিয়ে সুন্দরবেন শান্ত শীতল
অনেকে একদিনের মধ্যে ঘুড়ে আসার জন্য প্লেস খুজেন। আমিও খুজছিলাম,তবে এই পার্ক নিয়ে কোন ডিটেইল পোস্ট পাই নি। পার্কের ভিতর ঢুকার পর বেশ ভালো লাগে। পরিবেশ টা সুন্দর, গোছান ছিমছাম এবং পরিষ্কার। ছবি তোলার ভালো অনেকগুলো স্পট আছে। বসার জন্য ছাউনি ও আছে, একটু পর পর ই চিপস, জুস, আইসক্রিম এর দোকান
অনেকদিন ধরেই লিখবো লিখবো ভাবছি কিন্তু লেখা হচ্ছে না। আজ একটু চেষ্টা করছি লেখার। ঘুরতে যাওয়ার ক্ষেত্রে আমার মতো অনেকেরই প্রথম পছন্দ ভারত। গ্রুপে ইন্ডিয়া ভ্রমণের অনেক গল্প দেখি, খুব ভালো লাগে পড়তে। কিন্তু, যে যায়গাটি নিয়ে কখনো কাউকে লিখতে দেখিনি, আজ সেই আওরঙ্গাবাদ ভ্রমণের কথাই লিখবো। ট্যুরটি ২০১৭ তে দিয়েছিলাম, অনেক
আপনারা যারা খুলনা, গোপালগঞ্জ, বাগেরহাট সহ এর আসে পাসে কোথাও যাবার প্লান করেন তারা এই পদ্ম-বিলটা ও পছন্দের তালিকায় রাখতে পারেন। *কিভাবে যাবেন ঃ- ১। খুলনা থেকে অটো / রিকশা নিয়ে চলে যাবেন জেলখানা ঘাট নদী পার হয়ে দেখবেন বাস / লেগুনা / মোটরসাইকেল আছে। সেখান থেকে যেকোনো একটিতে করে চলে যাবেন
আজ বিশ্ব নদী দিবস। পৃথিবীর সবচে নদীনির্ভর দেশ আমাদের বাংলাদেশ। আমাদের ট্যুরিজমও হতে পারতো নদীনির্ভর৷ আজকের দিন এদেশে উৎসব হতে পারতো, হয়নি কিছুই। নদীবৈচিত্র্যের এই দেশে ট্যুরিজম দূরে থাকুক, প্রতিদিন নদী হচ্ছে দখল। নদী সম্পর্কে আমাদের অজ্ঞতাও ভাববার মত, বলতে বললে ১০-১৫টার পরই আমরা থেমে যাই। অথচ ৭০০ নদীর দেশ বাংলাদেশ 🇧🇩